আরও পড়ুন: সামান্য ভুলেই মৃত্যুমুখে গৃহকর্ত্রী! সাবধান হন আপনিও! নইলে ঘটতে পারে বড় বিপদ
আরামবাগের প্রত্যন্ত গ্রাম পুড়শুড়া, তারও প্রত্যন্ত এলাকা ভাঙামোরা। এখানে ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশোনার ভবিষ্যৎ নিয়ে ততটা আগ্রহী ছিলেন না অভিভাবকরাও। তাই দিন দিন বাড়ছিল স্কুলছুটের সংখ্যা। স্কুল ছুট ছাত্রীদের আটকাতে একাধিক পদক্ষেপ নিচ্ছিল স্কুল। অবশেষে খেলাধুলার মধ্যে দিয়ে পড়াশোনায় আগ্রহ বাড়িয়ে ছাত্রছাত্রীদের স্কুলমুখী করতে পেরেছে ভাঙামোরা সারদামণি বালিকা বিদ্যালয়। এলাকার মধ্যে মেয়েদের স্কুল হিসেবে বর্তমানে দারুণ খ্যাতি অর্জন করেছে এই স্কুল। তবে এর পিছনে রয়েছে খেলাধুলায় মজার রহস্য। খেলার মজাতেই স্কুলমুখী করে তোলা গেছে গ্রামের ছাত্রীদের
advertisement
আরও পড়ুন: জিনাতের পথেই এবার পুরুষ রয়্যাল বেঙ্গল? বান্দোয়ানে ক্যামেরায় ধরা পড়ল ছবি
দশম শ্রেণীর ছাত্রী নন্দিনী সাঁতরা ন্যাশনাল স্কুল গেমসে লংজাম্পে তৃতীয় হয়েছে। আরামবাগের পুরশুড়ার প্রত্যন্ত গ্রাম ভাঙামোরা। এখানকার অধিকাংশ মানুষ কৃষিজীবী। অল্পবয়সে মেয়েদের বিয়ে দিয়ে দেওয়া ছিল এখানকার অন্যতম ‘ব্যধি’। তবে বর্তমানে খেলার প্রতি আগ্রহ বাড়ায় সেই প্রবণতায় অনেকটাই রাশ টানা গিয়েছে বলেই শিক্ষিকাদের দাবি। এমনকী বর্তমান ডিজিটাল যুগে ছাত্রীদের মোবাইলের প্রতি আসক্তি কমেছে, বেড়েছে খেলার প্রতি ঝোঁক। প্রত্যন্ত গ্রামের এই স্কুল অন্যান্য স্কুলকেও পথ দেখাচ্ছে।
রাহী হালদার





