সূত্রের খবর, বাংলাদেশের ফেয়ারওয়ে বয়া সংলগ্ন গভীর সমুদ্র থেকে মৎস্যজীবীদের আটক করেছে। তবে এভাবে যুদ্ধজাহাজ এনে মৎস্যজীবীদের ধরায় মৎস্যজীবীদের মধ্যে চাঞ্চল্যে ছড়িয়েছে। আটক করা ট্রলারটির নাম এফবি পারমিতা।
আটক হওয়া ১৪ জন মৎস্যজীবীকে মোংলার দিগরাজ নৌ ঘাঁটিতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখানে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। সোমবার জেলেদের বাগেরহাট আদালতে তোলা হবে।
advertisement
আরও পড়ুন: দেশজুড়ে চলছে ১৫ ‘ভুয়ো’ CBSE স্কুল, তালিকায় কলকাতার একটি স্কুল! বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ বোর্ডের
উল্লেখ্য, এর আগে ফেয়ারওয়ে বয়ার কাছ থেকে ১৪ জুলাই এফবি ঝড় ও এফবি মঙ্গলচণ্ডী নামের দুটি ট্রলার আটক করা হয়। তখন ৩৪ জন মৎস্যজীবীকে আটক করেছিল বাংলাদেশ নৌবাহিনী।
এদিকে এই ট্রলারটি কাকদ্বীপ থেকে ছেড়ে গিয়েছিল বলে জানা গিয়েছে। বারবার কেন এই ঘটনা ঘটছে তা নিয়ে উদ্বিগ্ন মৎস্যজীবী মহল। কয়েকদিন আগেই জল সীমা নিয়ে সচেতন করতে কাকদ্বীপে মৎস্যজীবীদের নিয়ে একটি সচেতনতা শিবির করা হয়েছিল।
তারপর আবার এই ঘটনা ঘটায় যথেষ্ট চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। আটক হওয়া মৎস্যজীবীদের কীভাবে ফেরানো হবে তা নিয়ে চিন্তায় মৎস্যজীবী সংগঠনগুলি। ওই মৎস্যজীবীদের কোথায় রাখা হয়েছে তা নিয়ে যথেষ্ট চিন্তিত পরিবারের লোকজন।
নবাব মল্লিক