আরও পড়ুন: কাটোয়ায় পরিত্যক্ত বাড়িতে পর পর বোমা বিস্ফোরণ! মৃত ১! তদন্তে পুলিশ
বনদফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, দক্ষিণবঙ্গের চার জেলা ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, পুরুলিয়া এবং বাঁকুড়ায় ২০১৭ সালে মোট হাতি ছিল ১৯৪টি। বর্তমানে ২০২৫ সালে সেই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২২৪টি। অর্থাৎ এই আট বছরে ৩০ হাতি বৃদ্ধি পেয়েছে।ঝাড়গ্রাম ডিভিশনে হাতি আছে ৪৪ টি, নয়াগ্রামে ৩৪ এবং সাঁকরাইল ব্লকে ৬৬ হাতি আছে। বাকি ৮০টি হাতি ছড়িয়েছিটিয়ে রয়েছে বাঁকুড়া, পুরুলিয়া এবং পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার বিভিন্ন রেঞ্জে। বন দফতরের আধিকারিকরা জানাচ্ছেন, বছরে প্রায় ১০ শতাংশ করে হাতি বাড়ছে। জানা গিয়েছে, নয়াগ্রাম এবং সাঁকরাইল ব্লকে ১০টির কাছাকাছি শাবক রয়েছে। অন্য দিকে ঝাড়গ্রাম রেঞ্জে জঙ্গলে শাবক রয়েছে ছয় থেকে সাতটি। এরাই মাঝে মধ্যে গ্রামে ঢুকে পড়ছে। এরাই চলে আসছে রেল লাইনের কাছাকাছি।আমরা প্রচার চালিয়ে বলছি, বনকর্মীদের খবর দেওয়ার পর তাঁরা না আসা পর্যন্ত গ্রামবাসীরা যাতে হাতিদের উত্যক্ত না করেন। বনকর্মীরা সর্বক্ষণ ডিউটি করেন। ছুটি নেই বললেই চলে, বিধানসভায় উল্লেখ করেছিলেন বীরবাহা হাঁসদা রাজ্যের বনমন্ত্রী।
advertisement