পুলিশ গোপন সূত্রে খবর পায়, আলুর বস্তার নীচে পাচার করা হচ্ছে নিষিদ্ধ কাফ সিরাপ । তারপরই সিউড়ি , দুবরাজপুর , সদাইপুর ও মহম্মদবাজার এই চারটি থানায় গঠন করা বিশেষ পাঁচটি দল মিলে শেষে হাতেনাতে ধরে ফেনসিডিল পাচারকারীদের । ঠিক তারপরই আবার বুধবার বিকেলে দারুন সাফল্য মহম্মদ বাজার থানার পুলিশের । গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বীরভূমের মহম্মদবাজার থানার পুলিশ অভিযান চালায় ডেউচা গ্রামের একটি বাড়িতে । তাদের কাছে খবর ছিলো ওই বাড়িতে রাখা আছে নেশা করার আট কার্টুন সিরাপের একটি পেটি ।
advertisement
আরও পড়ুন: দুই যৌনকর্মীর ফাঁদে পা, কলকাতার নিষিদ্ধপল্লিতে গিয়ে ব্যবসায়ীর মারাত্মক পরিণতি!
তারপরই মহম্মদ বাজার থানার পুলিশ সেই বাড়ি থেকে উদ্ধার করে নেশার জন্য ব্যবহৃত আট কার্টুন সিরাপের পেটি , সেই পেটিতে ছিলো ৯৬০ বোতল সিরাপ । সেই সঙ্গে সেখান থেকেই গ্রেফতার করা হয় দুজনকে । জানা যায় ডেউচা গ্রামের ওই বাড়ি মালিকের নাম বশিরুল শেখ । তার বাড়ির মধ্যেই রাখা ছিলো নেশার জন্য ব্যবহৃত আট কার্টুন সিরাপের একটি পেটি , সেখানে ছিলো ৯৬০ টি সিরাপের বোতল । সেখান থেকেই ওই সিরাপের বোতল গুলি উদ্ধার করে মহম্মদ বাজার থানার পুলিশ । সাথে সাথে বশিরুল শেখ সহ তার এক সহযোগীকে গ্রেফতার করে পুলিশ । বৃহস্পতিবার কোর্টে তোলা হয় তাদের।