১৯৪৭ সালের ১৫ অগস্ট ভারতের স্বাধীনতার পর ১৯৫১ সালের ১৮ অগস্ট দেশের প্রাচীনতম আইআইটি (Indian Institute of Technology) হিসেবে খড়গপুরের পথচলা শুরু হয়েছিল। এখন সারা পৃথিবীর কাছে আইআইটি খড়গপুর এক উজ্জ্বল প্রতিষ্ঠান। যার একাধিক ছাত্র-ছাত্রী, গবেষক, পড়ুয়া পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে প্রতিষ্ঠিত। প্রতিষ্ঠানের নবীন এবং প্রবীণ পড়ুয়াদের তৈরি বিভিন্ন জিনিস দেশের কাছে আইআইটি খড়গপুরের নাম উজ্জ্বল করেছে।
advertisement
আরও পড়ুন: বিপদ থেকে বাঁচতে মাটির কয়েলদানির চাহিদা ক্রমশ বাড়ছে, দাম কত জানেন?
রবিবার ভারতের প্রযুক্তিবিদ্যার প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান আইআইটি খড়গপুরের অনুষ্ঠান মঞ্চে সম্মানীয় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভারতের জি-২০ শেরপা অমিতাভ কান্ত থেকে শুরু করে ইসরো চেয়ারম্যান এস সোমনাথ, ডিআরডিও’র চেয়ারম্যান সমীর ভি কামাথ এবং পদ্মবিভূষণ প্রাপ্ত কিংবদন্তী নৃত্যশিল্পী ও রাজ্যসভার প্রাক্তন সাংসদ সোনাল মানসিং প্রমুখ। এছাড়াও প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আইআইটি খড়গপুরের ডিরেক্টর বীরেন্দ্র তিওয়ারি সহ প্রতিষ্ঠানের অন্যান।
এদিন লাইফ ফেলো পুরস্কারে সম্মানিত করা হয় ইসরো’র চেয়ারম্যান এস সোমনাথ, আইআইটি খড়গপুরের প্রাক্তনী তথা ডিআরডিও-র চেয়ারম্যান সমীর ভি কামাথ বলেন, আজ আমি যা কিছু তাতে আইআইটি খড়গপুরের অবদান সর্বাধিক। এই লাইফ ফেলো পুরস্কার পেয়ে আমি সম্মানিত বোধ করছি। ভারতের জি-২০ শেরপা অমিতাভ কান্ত বলেন, উন্নততর ভারতের জন্য সর্বোচ্চ মানের গবেষণা বা উদ্ভাবনের প্রয়োজন। আর সেখানে আমরা আইআইটি খড়গপুর এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলেই আমরা আশাবাদী।
আইআইটি খড়্গপুর সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে এই অনুষ্ঠানে টানা ২৫ বছর ধরে পরিষেবা প্রদানকারী ৭৪ জন কর্মীকে সম্মানিত করা হয়। এছাড়াও, উদ্ভাবন, প্রযুক্তিগত উন্নয়ন, গবেষণা, নেতৃত্বদান, জাতি গঠন তথা জাতীয় স্বার্থে নিয়োজিত ৩২ জন প্রাক্তনীকে ইয়াং অ্যালামনি অ্যাচিভার অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়।
রঞ্জন চন্দ