আরও পড়ুন: সরকারের নির্দেশ উড়িয়ে বৈঠকে এল না মালিকপক্ষ, বন্ধ চা বাগান খোলা নিয়ে অচলাবস্থা
কয়েক বছর আগে পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল-সন্ধে এই আরতি কটন মিলে বহু শ্রমিক ভিড় জমাতেন। কিন্তু মিল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় শ্রমিকের আসা-যাওয়া বন্ধ হয়ে যায়। বর্তমানে মিলের দিকে চোখ মেললেই দেখা যায় বন্ধ দরজা। আর চতুর্দিক সার দিয়ে রয়েছে অসংখ্য কার্তিক মূর্তি। অনেকেরই কৌতুহল, এত কার্তিক কোথা থেকে এসেছে একটা বন্ধ মিলের মধ্যে? এই প্রসঙ্গে স্থানীয়রা জানিয়েছেন, প্রতি বছর কার্তিক পুজোর পর পার্শ্ববর্তী এলাকার মানুষজন বাড়িতে পুজো হওয়া কার্তিকগুলো এখানে বসিয়ে দিয়ে যায়। স্থানীয় ছেলেরা ১০-২০ টাকার বিনিময়ে মিলের বাউন্ডারি ওয়াল বা ছাদের কার্নিশ, সানসেটে প্রতিমাগুলো তুলে দেয়। যত দিন যাচ্ছে ততই বাড়ছে কার্তিকের সংখ্যা।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন:
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
এই প্রসঙ্গে বাবুয়া রায় ও পল্টু রুদ্রের মত স্থানীয়রা জানান, এই স্থান এখন কার্তিক পাড়া স্টপেজ নামে পরিচিত হয়ে উঠেছে। নিরাপদ জায়গা ভেবেই সবাই ঠাকুর রেখে দেয়। আসলে এখানে ঠাকুর ফেলে দেওয়া বা ভেঙে দেওয়ার মত ঘটনা ঘটে না। তার ফলেই যত দিন যাচ্ছে এখানে কার্তিক রাখার প্রবণতা বাড়ছে।
রাকেশ মাইতি