TRENDING:

Nadia News: খোলামেলা রান্না, পড়াশুনা বিহীন তেহট্টের আইসিডিএস সেন্টারে মেলে শুধু মিড ডে মিল!

Last Updated:

খোলামেলা রান্না ,পড়াশুনা বিহীন  আইসিডিএস সেন্টারে মিড ডে মিল ! সামনেই বর্ষাকাল, দেখুন তেহট্টের এই  অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের চেহারা।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
তেহট্ট: খোলামেলা রান্না ,পড়াশুনা বিহীন  আইসিডিএস সেন্টারে মিড ডে মিল আর কতদিন? সামনেই বর্ষাকাল, দেখুন তেহট্টের এই  অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের চেহারা। আছে ক্ষুদে ছাত্র ছাত্রী , আছে মিড ডে মিল ! তবে পঠন পাঠন কিংবা রান্নার জন্য নেই কোনো ব্যবস্থা। প্রতিবেশী এক বাড়ির ভাঙা মাটির রান্নাঘরেই রান্না হচ্ছে, এবং সেই খাবার দেওয়া হচ্ছে গাছের তলায় যেখানে খোলা আকাশের নিচে পাতা সহ বিভিন্ন পাখির মল মূত্র কিংবা কীটপতঙ্গ পড়তে পারে যখন তখন। সামনেই বর্ষাকাল, আইসিডিএস সেন্টারে পাকাপোক্ত কোন ঘর বাড়ি না থাকার কারণে পড়াশোনার বিষয়ে অলিখিত ছুটি তবে এই অব্যবস্থার মধ্যেই রান্না এবং খাবার খাওয়ানোর বিষয় চালু রয়েছে।
advertisement

আরও পড়ুন: কল্যাণী আইটিআই লুমিনাস ক্লাবের এ বছরের দুর্গা পুজোর থিম কী জানেন? রয়েছে বিরাট চমক!

ঘটনাটি নদিয়ার তেহট্ট থানার তাবুপাড়ায়। সেখানে ২৫৯ নম্বর আইসিডিএস সেন্টার থাকলেও নেই ঘর বাড়ি প্রতিবেশীর এক বাড়ির খোলামেলা রান্নাঘরে চলছে শিশুদের মিড ডে মিলের ব্যবস্থা। রত্না রায়ের মতন বেশ কিছু অভিভাবক অভিভাবকের অভিযোগ করেন শিশুদের খাদ্য খাবারের বিষয়ে এমনিতেই খুব সচেতন থাকতে হয় কিন্তু এখানে সরকারি ব্যবস্থায় সর্বত্র অসচেতনতা এবং অব্যবস্থা। অবিলম্বে তাদের শিশুদের জন্য উপযুক্ত গৃহ এবং রান্নার ব্যবস্থার দাবি জানিয়েছেন তারা।বেতাই দু’নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান বিকি বিশ্বাস জানিয়েছেন তারা সাত মাস হল এই পঞ্চায়েত গঠন করেছেন আগের পঞ্চায়েত কেন করেনি তা তার জানা নেই। তবে তিনি অবশ্যই বিষয়টি বিডিওর সঙ্গে আলোচনা ভিত্তিক নিষ্পত্তি করবেন।

advertisement

আরও পড়ুন: মাত্র ১০ টাকার আম পোড়ার শরবতের লোভেই ছুটে আসছেন দূর-দূরান্তের মানুষ!

বিধায়ক তাপস সাহা অবশ্য সংবাদমাধ্যমের কাছ থেকে এই প্রথম বিষয়টি সম্পর্কে জানলেন, বিডিও অফিসে কর্মদক্ষের মাধ্যমে বিডিওর সঙ্গে আলোচনা ভিত্তিক নিরাপদে শিশুদের পঠন-পাঠন এবং খাবার খাওয়ার বিষয়ে সমাধানের ইঙ্গিত দেন।পার্শ্ববর্তী যে বাড়িতে রান্না হচ্ছে সেই পরিবার প্রধান পিনাকী ভদ্র জানান এই সেন্টারে যিনি রাঁধুনী ছিলেন তিনি অন্য একটি সেন্টারের দিদিমনি হয়ে চলে গেছেন যাওয়ার সময় অন্য একজনকে দিদিমনির দায়িত্ব দিয়ে গেলেও তিনি অনিয়মিত আসেন সেন্টারে তবে রাধুনী হিসেবে যিনি রান্না করছেন তার রান্নার গুণগত মান যথেষ্ট ভালতবে সরকার থেকে যেভাবে রান্নার উপকরণ পান সেভাবে তিনি দায়িত্ব নিয়ে রান্না করেন, বর্ষাকালে তার বাড়ির ঘরে এবং বারান্দায় শিশুরা কোনরকমে ঠাঁই নেয় তবে পড়াশোনা হয় না। অভিভাবক এবং অভিভাবকেরা থাকেন গাছ তলায়। যেকোনো সরকারি প্রতিষ্ঠানের এইরকম দুরবস্থা অভিভাবকেরা কখনই মেনে নেন না তাই তাদের মধ্যেও রয়েছে যথেষ্ট ক্ষোভ।

advertisement

আরও খবর পড়তে ফলো করুন

https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

Mainak Debnath

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Nadia News: খোলামেলা রান্না, পড়াশুনা বিহীন তেহট্টের আইসিডিএস সেন্টারে মেলে শুধু মিড ডে মিল!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল