ঘটনাটি ঘটেছে নন্দকুমার থানার কামারদা গ্রামে। জানা গেছে, মৃতার নাম মানসী অধিকারী, বয়স ৩০ বছর। তাঁর স্বামী গনেশ অধিকারী নন্দকুমার থানার সিভিক ভলেন্টিয়ার।
তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরেই পরকীয়ায় যুক্ত সে। এই নিয়েই স্বামীর সঙ্গে মতবিরোধ শুরু হয়। তার পরে মঙ্গলবার সকালে ছেলেকে স্কুলে পাঠিয়ে দেন তিনি। পরে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় দেহ উদ্ধার হয় ওই মহিলার। বাড়ির লোকজন পরে দেখতে পায় সেই দেহ। তমলুক জেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।
advertisement
অভিযোগ, পরকীয়া প্রেম নিয়ে আপত্তি তুললে সিভিক ভলান্টিয়ার স্বামী দিনের পর দিন অত্যাচার চালিয়েছে স্ত্রীর ওপর, প্রতিদিন নিয়মিত ভাবেই স্ত্রীর ওপর অত্যাচার চালাত সে। আত্মহত্যায় প্ররোচনা দিত বলেও অভিযোগ। যার কারণে এর আগেও তিনি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিল বলে মৃতার বাবা অভিযোগ করেছেন। ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।