আরও পড়ুন: প্রতিকূল আবহাওয়ায় বার বার ক্ষতি হচ্ছে আলু চাষে, দুশ্চিন্তায় চাষিরা
যখন নতুন ইলেকট্রিক পরিষেবা চালু হয়। বৈদ্যুতিক বেসরকারিকরণের সকলকে নতুন করে মিটার বসাতে হয়। কিন্তু এই গ্রামের মানুষদের কোন মিটার বাসেনি, হঠাৎ তাদের গ্রামে ইলেকট্রিক ট্রান্সফারমার খারাপ হয়ে যায়। ফলে তাদের প্রত্যেক বাড়িতে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। কিন্তু সমস্যার বিষয় পাঁচ ছয় মাস ধরে তাদের বিদ্যুৎ বিল আসতে শুরু করে। বিদ্যুৎ না পেয়ে তারা বিদ্যুৎ বিল দিতে অস্বীকার করে। তারপর থেকেই জটিলতা বাড়তে শুরু করে।
advertisement
আরও পড়ুন: প্রতিকূল আবহাওয়ায় বার বার ক্ষতি হচ্ছে আলু চাষে, দুশ্চিন্তায় চাষিরা
এর পরপরই তাদের এক এক জনের ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা আবার কারোর বিল ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা এসে দাঁড়ায়। যা দরিদ্র মানুষদের পক্ষে বিল মেটানো অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। এরপরই ইলেকট্রিক অফিস থেকে তাদের বৈদ্যুতিক সংযোগ কেটে দেওয়া হয়। জানা যায় আগের টাকা না মিটালে তাদের নতুন করে মিটার দেওয়া হবে না। এই মুহূর্তে তাদের আর্জি এত টাকা তাদের পক্ষে দেওয়া সম্ভব নয়, কিছুটা তাদের টাকা কমানোর দাবি জানাই।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
যদিও ক্যামেরার সামনে না বললেও মহকুমা বিদ্যুৎ দফতরের আধিকারিক শুভায়ন ঘোষ জানান , ওই গ্ৰামের বাসিন্দারা ছয় কিস্তিতে বকেয়া বিদ্যুতের বিল মিটিয়ে দিক। বিদ্যুৎ দফতর সুদের যে টাকার ছাড় দেওয়ার বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখবে।
Suvojit Ghosh