পড়াশোনা করতে হয়ছি দারিদ্রকে সঙ্গী করে ৷ কোনও মতে একবেলা খেয়ে চলেছে পড়াশোনা ৷ সেই সংসারেই ফুটেছে হাসি ৷ গরীব ঘরে খুশির আলো ৷ দারিদ্রের সঙ্গে লড়াই করে উচ্চ মাধ্যমিকে ৪১৫ নম্বর পেয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছে ক্যানিং থানার মাতলা দুই নম্বর পঞ্চায়েতের খা পাড়ার স্বপন চট্টোপাধ্যায়ের বড় মেয়ে মধুশ্রী চট্টোপাধ্যায় ৷ সে এ বার ক্যানিং দ্বারিকানাথ বালিকা বিদ্যালয় থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিল ৷
advertisement
বাবা মায়ের রোজগারে ছোট বোনের রক্ত দিতে গিয়ে কোন ওরকমের একবেলা খেয়ে না খেয়ে জীবন যাপন করা।তারপর ছোট বেলা থেকে কোন টিউশন না দিয়ে মেয়ে জেদের কাছে হার মানা।মধুশ্রীর তো স্বপ্ন দেখে ভালো পড়াশোনা করে উকিল হয়ে মা বাবার মুখে হাসি ফোটানো। সেই স্বপ্ন কি পূরণ হবে এমনী প্রশ্ন মধুশ্রী ও তার বাবা স্বপন চ্যাটার্জির।তারা জানায় যদি কোন সরকারি সাহায্য বা কোন সহদয় ব্যাক্তি সাহায্য করে তবেই স্বপ্ন পূরণ হবে মধুশ্রীর।না হলে এখানেই স্বপ্ন থেমে যাবে মধুশ্রীর। বাইট-১ ক্যানিং দ্বারিকানাথ বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা রকিয়া বেগম,২ নম্বর বাবা স্বপন চট্টোপাধ্যায় ও ৩ নম্বরে মধুশ্রী চট্টোপাধ্যায়।