পশ্চিম মেদিনীপুরের নেকুড়সেনি স্টেশনে ঢোকার আগে পুরীগামী চলন্ত ট্রেনের কাপলিং খুলে যায় বলে রেল সূত্রে খবর। দুটি বগি নিয়ে এগিয়ে যায় ইঞ্জিন। রাত ১টা ৫ মিনিটে দুর্ঘটনাটি ঘটে। সেই সময় ঘুমিয়ে ছিলেন যাত্রীরা।
টের পেতেই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। মেরামতি না হওয়ায়, খুলে যাওয়া বগিদুটি থেকে যাত্রীদের নামিয়ে নতুন বগি আনা হয়। প্রায় ৫ ঘণ্টা পর, সকাল সোয়া ৬টা নাগাদ ফের পুরীর উদ্দেশে রওনা দেয় হাওড়া-পুরী সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘আমাকে যেদিন ডাকবে…’, অভিষেকের চ্যালেঞ্জ শুনেই দিলীপ যা বললেন, তুমুল শোরগোল
যদিও খবর পেয়ে তড়িঘড়ি পদক্ষেপ করে রেলও। দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান রেলের কর্মীরাও। ইঞ্জিন থেকে খুলে যাওয়া সেই কাপলিং ফের লাগানোর চেষ্টা শুরু হয়ে যায়। তবে রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, বেশ কিছুক্ষণের চেষ্টার পরেও ওই কাপলিং লাগাতে বেগ পেতে হয় রেলের কর্মীদের। নেকুড়সেনি স্টেশনে ঢোকার আগেই কয়েক ঘণ্টা ধরে দাঁড়িয়ে থাকে হাওড়া-পুরী সুপারফাস্ট এক্সপ্রেস।
আরও পড়ুন: ‘কালীঘাটের কাকু’র বাড়িতে কী এমন পেল ইডি, তড়িঘড়ি ছুটল বেহালার সোনার দোকান!
পরিস্থিতি সামাল দিতে এরপর নতুন বগি পাঠানো হয়। আগের বগি থেকে যাত্রীদের নামিয়ে নতুন বগিতে তোলা হয়। পরবর্তী সময়ে রবিবার সকাল ৬টার পর ফের ট্রেনটি পুরীর উদ্দেশে রওনা দেয় বলে জানা গিয়েছে।