ঘটনা সূত্রে জানা যায়, শিশুটি তার ঠাকুমা সারথী ব্যানার্জীর কাছে শুয়ে ছিল। হঠাৎ শিশুটিকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, চুরি হয়ে গেছে বলে হইচই পড়ে এলাকায়। এরপর পরিবার ও প্রতিবেশী খোঁজ শুরু করে শিশুর। অবশেষে বেশ কিছুক্ষণ পর, খোঁজাখুঁজি করে বাড়ির পাশের একটি পুকুর থেকে উদ্ধার হয় তিন মাসের শিশুর দেহ। শিশুটিকে উদ্ধারের পর ডোমজুর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন।
advertisement
আরও পড়ুন: দিঘা থেকে ফেরার পথে ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা হাওড়ায়! মুখোমুখি ২ বাসের সংঘর্ষে আহত অনেক
পুলিশ শিশুটির ঠাকুমা সারথী দেবীকে গ্রেফতার করে। ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে। পরিবারে বাবা মা এবং ঠাকুমা এবং তিন মাস বয়সী ছোট্ট অর্ণব ব্যানার্জি। ঠাকুমার কাছেই ছিল শিশুটি। সেখান থেকেই এই শিশুটির মর্মান্তিক পরিণতি, তাতেই অভিযোগের তীর ঠাকুমার দিকে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই ঘটনায় স্থানীয়দের অভিযোগ শিশুটিকে জলে ডুবিয়ে হত্যা করা হয়েছে, অভিযোগ শিশুর নিজের ঠাকুমার বিরুদ্ধে। কী কারণে এই ঘটনা ঘটিয়েছেন তিনি সেই বিষয়ে স্পষ্ট কিছু জানা যায়নি। ঘটনাকে ঘিরে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। ঘটনাস্থলে ডোমজুড় থানার পুলিশ পৌঁছে পুকুর থেকে শিশু দেহটি উদ্ধার করে। কী কারণে এমন ঘটনা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। দোষীর বিরুদ্ধে প্রকৃত আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।






