কয়েকশো পরিবারের কয়েক হাজার মানুষ সমস্যায়। দুর্ভোগ থেকে রেহাই পায়নি ৮ থেকে ৮০ কেউ। তাঁদের কাজকর্ম, লেখাপড়া প্রভাবিত হয়েছে। জরুরি অবস্থায় এলাকায় অ্যাম্বুলেন্স পর্যন্ত পৌঁছতে পারে না। চিকিৎসক ডাকলেও আসেন না।জ্বর-জ্বালা, সর্দি-কাশির মতো নানা সমস্যা লেগেই আছে। প্রায় ১২-১৪ বছর ধরে বর্ষা এলেই জমা জলের দুর্ভোগ সহ্য করেন স্থানীয়রা।
আরও পড়ুনঃ লক্ষ্মী-সরস্বতীর নরওয়ে পাড়ি, শিব গিয়েছে আমেরিকায়! বর্ধমানের দুর্গা কোথায় যাচ্ছে জানেন?
advertisement
আবেদন-নিবেদনের পর গ্রামের প্রধান রাস্তা মেরামতির কাজ শুরু হলেও বিস্তীর্ণ এলাকা জলমগ্ন হয়েই থাকছে। রাস্তা মেরামতি হলেও নিকাশি বহাল রাখার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। স্থানীয় মানুষের অভিযোগ, এলাকার জল নিকাশির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে মাশিলা খাল। দীর্ঘদিন সেই খাল মজে রয়েছে। খাল সংস্করণ ও উপযুক্ত নিকাশি ব্যবস্থার অভাবে খালে জল ধারণ ক্ষমতা কমেছে। ফলে অল্প বৃষ্টিতেই এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়ছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এলাকায় জল জমা দূর করতে ও প্রতিবাদে শামিল হতে এবার গ্রামের একাংশ সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার ডাক দিয়েছেন। স্থানীয় মানুষের সঙ্গে তাঁদের এই কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছে সরস্বতী নদী বাঁচাও কমিটি এবং সবার ঐক্য সংগঠন। মানুষের হাতে প্ল্যাকার্ড, মুখে স্লোগান। এলাকায় ঘুরে মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করার ডাক দিচ্ছেন গ্রামের মানুষ। ৮ থেকে ৮০, অনেকে এই কর্মসূচিতে হাজির হয়েছেন।