কিন্তু কয়েক মাস আগের একটি সমীক্ষায় জানা যায়, মধ্যপ্রদেশের অনন্তপুরের থিন্নাম্মাপুরে একটি বটগাছ আয়তনের দিক থেকে পিছনে ফেলেছে এই গাছকে। এই তথ্য সামনে আশায় উদ্বিগ্ন বাংলার মানুষ, পাশাপাশি এ বিষয়ে হাওড়ার বোটানিক্যাল গার্ডেন কর্তৃপক্ষ পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন। অন্ধপ্রদেশের এই গাছ প্রকৃত কতটা আয়তনে রয়েছে, সেখানে পৌঁছে তা খতিয়ে দেখবে।
advertisement
আরও পড়ুন: বর্ষা, জল জমা কাকে বলে…! হাওড়াকে না দেখলে, টেরই পাবেন না
যদি আয়তনে দিক থেকে বোটানিক্যাল গার্ডেনের ২৭০ বছর প্রাচীন এই বটগাছ পিছিয়ে পড়ে। তাহলেও বিশ্ব বিখ্যাত রেকর্ড বা খেতাব অর্জন করে থাকবে বোটানিক্যাল গার্ডেনের এই বটগাছ। আয়তনের দিক থেকে হার মানলেও শিকড় সংখ্যায় পিছনে ফেলবে অন্ধপ্রদেশের ওই বটগাছকে। বোটানিক্যাল গার্ডেন কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে জানান, অন্ধপ্রদেশের ওই গাছে মাত্র ২০০০ রুট রয়েছে। সেই দিক থেকে অনেক বেশি এগিয়ে আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু উদ্ভিদ উদ্যানের ঐতিহাসিক বটগাছ। এই গাছে প্রায় ৫০০০ রুট রয়েছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
সেই দিক থেকে বিখ্যাত বটগাছ বিশালতার খেতাব হারালেও একটি গাছে সর্বাধিক রুট সংখ্যায় বিশ্ব বিখ্যাত হয়ে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড খেতাব দখল করবে এই বটগাছ। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানালেন, আচার্য জগদীশচন্দ্র বোস ভারতীয় উদ্ভিদ উদ্যান বা হাওড়া বোটানিক্যাল গার্ডেন জয়েন্ট ডাইরেক্টর ডঃ দেবেন্দ্র সিং।
রাকেশ মাইতি