TRENDING:

Belgachia Bhagar: সময়ের আগে বর্ষা! সবাই যখন খুশি, ঠিক তখনই দুশ্চিন্তায় ভুগছেন এইসব মানুষেরা

Last Updated:

বর্ষা আগমনে আরও সমস্যা বাড়ল বেলগাছিয়া ভাগার সংলগ্ন মানুষদের

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
হাওড়া: সময়ের আগে বর্ষার আগমনে বাংলা জুড়ে মানুষের স্বস্তির নিশ্বাস হলেও, বর্ষার আগমনে মনমরা বেলগাছিয়া ভাগার সংলগ্ন মানুষ! গরম তাড়িয়ে বর্ষার আগমনে যখন সবাই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছেন। এমন সময় চরম দুর্দশাগ্রস্থ বেলগাছিয়া ভাগার সংলগ্ন মানুষ। মাস দু’য়েক আগে হঠাৎ ভূমি ধসে ঘরবাড়ি ভেঙে মাথার উপর দুশ্চিন্তার কালো মেঘ জমে ছিল মানুষের। প্রায় দুই মাসের বেশি সময় পেরিয়ে যাওয়ার পরও দুশ্চিন্তা রয়েছে তাঁদের। মানুষের ভাগ্যটাই যেন বদলে গিয়েছে, চরম দুর্দশায় কাটছে দিন। ধস কান্ডের আগে অল্প উপার্জনে সপরিবারে হেসেখেলে দিন কাটাচ্ছিল। কিন্তু ধস নামার ঘটনার পর থেকে হাহাকার এলাকায়। বাসস্থান হারিয়ে একপ্রকার নিঃস্ব।
advertisement

বিপদ মুক্ত করতে প্রশাসনের তরফে ব্যবস্থা নেওয়া হয়, স্থানীয় মানুষকে উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে রাখার। কিন্তু ভিটে ছেড়ে অন্য কোথাও যেতে নারাজ স্থানীয় মানুষ। রোদ-ঝড়-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে ত্রিপলের ছাউনিতে বসবাস করছে সপরিবারে। এই বর্ষার সময়ে বেড়েছে আরও সমস্যা। বহু মানুষ ঘর হারা হয়ে রাস্তায় আশ্রয় নিয়েছে, ত্রিপলের নিচে রাস্তার উপর কোথাও খাটিয়া, কোথাও আবার কংক্রিটের রাস্তাতেই বিছানা বিছিয়ে রাত কাটাচ্ছে মানুষ।

advertisement

আরও পড়ুন: ফের কপাল খুলল বাংলার! রাজ্যের আরও এক জায়গায় মাটির নিচে বিপুল পরিমাণ প্রাকৃতিক গ্যাস ও খনিজ তেল! শুধু খননের অপেক্ষা

এলাকায় সমস্যার শুরু থেকেই প্রশাসন খাবার পানীয় জল ও প্রয়োজনীয় সামগ্রী সরবরাহ করে। বাড়ি ভেঙে পড়ে, বাড়িতে ফাটল দেখা দেয়। স্থানীয় স্কুলে রাখার ব্যবস্থা করা হয়। একইসঙ্গে দ্রুততার সঙ্গে একাধিক কন্টেইনার নিয়ে এসে মানুষের রাখার ব্যবস্থা করা। নিজের ভিটে ছেড়ে স্থানীয় মানুষ যেতে রাজি নন। ফলে এই দুর্যোগে ত্রিপলের ছাউনি ভরসা করেই দিন কাটাতে হচ্ছে।

advertisement

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

স্থানীয় মানুষেরও কথায় জানা যায়, এখানে প্রায় ৮০- ১০০ বছর ধরে বসবাস করছে। শৈশব থেকে বড় হয়ে ওঠা এখানে। এই স্থানে সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে বহু স্মৃতি। অন্য কোথাও হলেও একাংশের মানুষ চাইছে স্থায়ী বাসস্থান। কি কারণে ধস, আগামী দিনে এই এলাকার নিশ্চয়তা কি, আবার কোন দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে কিনা তা জানতে পরীক্ষা নিরীক্ষা চলছে। এ প্রসঙ্গে হাওড়া পুরসভার চেয়ারম্যান ডাঃ সুজয় চক্রবর্তী জানান, সাধারণ মানুষকে নিরাপদে রাখতে অন্যত্র নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। জেলা প্রশাসন এ বিষয়ে কাজ করছে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
দু’ পাশ দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মহানন্দা ও মহিষমারি, মাঝে দাঁড়িয়ে উত্তরবঙ্গের একমাত্র সূর্যমন্দির
আরও দেখুন

রাকেশ মাইতি

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Belgachia Bhagar: সময়ের আগে বর্ষা! সবাই যখন খুশি, ঠিক তখনই দুশ্চিন্তায় ভুগছেন এইসব মানুষেরা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল