ঘটনার ঠিক দশ বছর পর ফের চন্দ্রবোড়া সাপের কামড় খেয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেন কৃষ্ণা। বুধবার বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ এদিনও বাড়ির সামনে উঠানে বাগান পরিস্কারের কাজ করছিলেন তিনি। সেই সময় ফের চন্দ্রবোড়া সাপের কামড় খান। পরিবারের সদস্যরা তাঁকে উদ্ধার করে বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁকে পরিবারের সদস্যরাই ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে আসেন। বর্তমানে তিনি সেখানেই চিকিৎসাধীন। তবে এবার তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল। এদিন সাপের কামড় খেয়ে জ্যান্ত সাপটিকেই ধরে নিয়ে হাসপাতালে আসেন কৃষ্ণা ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন চন্দ্রবোড়া সাপ একটি বিষধর প্রজাতির সাপ। যার কামড়ে মানুষের শরীরে রক্ত তঞ্চন ব্যবস্থা নষ্ট হয়ে যায়। কিডনি কাজ করা বন্ধ করে দেয়।
advertisement
কৃষ্ণাকে এবার যে চন্দ্রবোড়া সাপ কামড়েছিল সেই সাপটি তুলনায় অনেকটা ছোট। চিকিৎসকদের দাবি সাপ ছোট হলেও বিষের তীব্রতা যথেষ্ট মারাত্মক। তবে ছোট সাপ হওয়ায় তার বিষথলির পরিমাপ ছোট, তাই বড় সাপ এক ছোবলে যতটা বিষ মানুষের শরীরে ঢালতে পারে, ছোট সাপ ততটা ঢালতে পারে না।