স্থানীয় সূত্রে খবর, সন্তোষ মণ্ডল ও তাঁর স্ত্রী থাকতেন ওই বাড়িতে। কোনও রকমে কাজ করে সংসার চালান ওই ব্যক্তি। ঘর ভেঙে যাওয়ায় তাঁরা অত্যন্ত হতাশ হয়ে পড়েছেন। জানা যাচ্ছে, বৃষ্টির অনেক আগে থেকেই বাড়ির অবস্থা খারাপ ছিল। তবে সন্তোষের আর্থিক অবস্থা খারাপ থাকার কারণে বাড়িটি মেরামত করতে পারেননি।
আরও পড়ুনঃ সুন্দরবনে মাছ ধরা যাচ্ছে না! এমনটাও হয়?
advertisement
এদিকে ভারী বৃষ্টি হতেই টালির চাল ভেঙে যায়। সেই সময় বাড়িতেই ঘুমোচ্ছিলেন সন্তোষ ও তাঁর স্ত্রী। টালির চাল ভেঙে চাপা পড়ে যান দু’জনে। চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা ছুটে এসে কোনও রকমে তাঁদের উদ্ধার করেন এবং প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য পাঠান। জানা যাচ্ছে, ঘর ভেঙে চাপা পড়ার পর ওই দম্পতির প্রাণহানিও হতে পারত বলে আশঙ্কা করেছিলেন স্থানীয়রা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই ঘটনার পর মহেশতলা পৌরসভার ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সোমা বেরাকে খবর দেওয়া হলে তিনি ওই পরিবারের পাশে এসে দাঁড়ান। সন্তোষ ও তাঁর স্ত্রীকে থাকার জন্য অস্থায়ীভাবে ঘরের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন কাউন্সিলর। অন্যদিকে সোমার কর্মীরা ভেঙে পড়া ঘরটি সারানোর ব্যবস্থা করেছেন।
নবাব মল্লিক