এই পুজোর মরশুমে বাঁকুড়ার মন্দির নগরী বিষ্ণুপুর ঘুরে আসতেই পারেন। এখানে বেড়ানোর জন্য রয়েছে মনোরম পরিবেশে লাল বাঁধে নৌকা বিহার, মল্ল রাজাদের পটের প্রতিমা মা মৃন্ময়ীর পুজো, তার পাশাপাশি টেরাকোটা মন্দির। মৃণ্ময়ী পুজোর ঐতিহ্যে রয়েছে তোপ ধ্বনি, এছাড়াও রয়েছে জয়পুরের বিশাল ঘন জঙ্গল। এই জঙ্গলের মাঝে রয়েছে সুন্দর রাস্তা। এই বিষ্ণুপুর শহর জুড়ে রয়েছে টেরাকোটার বিভিন্ন ধরনের মন্দির। দুর্গা পুজোয় বেশ কিছু সুন্দর থিমের পুজোও আপনারা এখানে দেখতে পাবেন।
advertisement
পুজোর মুখে বিষ্ণুপুরে হোটেল বুকিং ফুল। ফলে মুখে হাসি ব্যবসায়ীদের। বিষ্ণুপুরের পর্যটকদের জন্য রয়েছে সরকারি হোটেল, এখানে রয়েছে ত্রিশটি এসি রুম। শুনলে অবাক হবেন এখন থেকেই এই সরকারি হোটেলের সমস্ত রুম বুকিং হয়ে গেছে, বাকি প্রাইভেট হোটেল গুলিতেও ভিড় বেড়েছে মানুষের। এই পুজোর মরশুমে কলকাতা সহ বিভিন্ন দূর-দূরান্ত থেকে পর্যটকরা আসেন বাঁকুড়ার এই বিষ্ণুপুর মন্দির নগরীতে। তাই এখন থেকেই হোটেল বুকিং ফুল। বিষ্ণুপুরের সরকারি হোটেলের রিসেপশনিস্ট বিমল রুইদাস বলেন, এখন থেকেই আমাদের অনলাইনে হোটেল বুকিং ফুল হয়ে গেছে, আর একটাও রুম ফাঁকা নেই। আমাদের এখানে ৩০ টি রুম রয়েছে। এখানে চার রকম রুম আছে, এসি ডিউলাক্স, এসি শুট, এসি লার্জ।
এখানে রুম বুকিং করতে হলে অনলাইনে রুম বুকিং করতে হবে। এখানে রুম ২৪০০ টাকা থেকে শুরু করে ৪২০০ টাকা পর্যন্ত রুম রয়েছে তবে এর উপর ১২ শতাংশ জিএসটি লাগে। তবে এবার পুজোয় এখন থেকেই হোটেল বুকিং ফুল, মুখে হাসি ব্যবসায়ীদের।