কৃষি মন্ত্রী জানান,২০১৯ সাল থেকে শস্যবীমা হচ্ছে এই প্রথম এমন মিটিং করা হল।এবছর তিন বার আমাদের প্রাকৃতিক দূর্যোগের মধ্যে পড়তে হয়েছে। প্রথমে অতি বৃষ্টি তারপর জল ছাড়া,তারপর ডানা ঝড়।এতে প্রকৃত কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী চেয়েছেন যারা কৃষি কাজ করে তারা যেন বীমার টাকা পায়।তাই আমাদের নির্দেশ দিয়েছেন।একমাত্র এই রাজ্যেই বীমার জন্য কোনও টাকা নেওয়া হয়না। সবটাই সরকার দেয়।এমনকি ভাগচাষী যারা তাদেরও বীমার টাকা দেওয়া হয়। কিছু তথ্যের সমস্যা আছে তবে কাজ ভালই হয়েছে।
advertisement
বীমা পাওয়ার চারটি পর্যায় রয়েছে। স্যাটেলাইট থেকে ছবি নেওয়া। সবশেষে সরকারি আধিকারিকরা জমিতে গিয়ে দেখবেন। তারপর ফসল উৎপাদন কতটা কম হল সেটা দেখার পরই বীমার টাকা স্থির হবে।এই কাজ গুলো চলছে। আরও একমাস সময় বাড়ানো হয়েছে।
আরও পড়ুন-অকালে সব শেষ…! মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন জনপ্রিয় অভিনেতা, শোকস্তব্ধ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি
হুগলি জেলায় ৪৩ হাজার ৫৪৬ হেক্টর খারিফ ধান নষ্ট হয়েছে।সব্জি নষ্ট হয়েছে ১৫৭৫ হেক্টর। মোট ক্ষতিগ্রস্থ কৃষক ১ লাখ ৮৩ হাজার ৪৭০ জন। বীমা নিয়ে কোনও অভিযোগ যাতে না থাকে তার জন্য স্যাটেলাইট ছবির পরও জমিতে নেমে সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিয়ে সরজমিনে দেখা হবে।
রাহী হালদার