চিকিৎসকের স্বামী সুস্নাত দে, তিনিও পেশায় একজন চিকিৎসক। তিনি একজন শল্য চিকিৎসক, কোচবিহারে কর্মরত। স্বাতী চন্দননগর হাসপাতালের চিকিৎসক ছিলেন। তাদের কন্যাও ডাক্তারি পড়ুয়া। চন্দননগর কর্পোরেশনের ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের হাটখোলা এলাকায় বাড়ি চিকিৎসক দম্পতির। ঘটনায় প্রতিবেশী স্বপন কুমার ঘোষ বলেন, ‘চন্দননগর হাসপাতাল থেকেই ডেঙ্গি হয়েছিল। হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন।’
১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর অভিজিৎ সেন বলেন, “কয়েকদিন ধরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ভর্তি ছিলেন। আমরা খুব উদ্বেগে ছিলাম। খুব দুঃখজনক ঘটনা ঘটে গেল। তাকে আমরা হারালাম। এলাকার মানুষের কাছে আবেদন জানাব ডেঙ্গি মশা থেকে বাঁচার জন্য সচেতন থাকতে হবে। চন্দননগরে এমনিতেই ডেঙ্গির প্রকোপ কম।”
advertisement
আরও পড়ুন: কোন্নগরের বাসিন্দাদের জন্য সুখবর, এবার মান্ধাতা আমলের যুগ শেষে মিলবে আধুনিক পরিষেবা
আরও পড়ুন: জ্বালানিতে এক পয়সাও খরচ নেই, বিন্দাস এই বোট কিনতেই যা একবার খরচ, তারপর শুধুই মালামাল হন
হুগলি জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক মৃগাঙ্ক মৌলিকর চিকিৎসকের মৃত্যুর খবর পেয়ে তার বাড়িতে গিয়েছিলেন। চন্দনগর হাসপাতালেও যান। মুখ্য স্বাস্থ্য অধিকারী জানান, ‘ডেঙ্গিতে আক্রান্ত ছিলেন চিকিৎসক। একজন ভাল চিকিৎসককে হারালাম আমরা।’
রাহী হালদার






