স্থানীয় সূত্রে খবর, এই বছর খানাকুল জুড়ে ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার ফলে। একাধিক ক্ষয়ক্ষতির পাশাপাশি ব্যাপকভাবে ক্ষতি হয়েছিল চাষের। মাঠে বিঘার পর বিঘা জমির ধান নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি নষ্ট হয়েছিল বিভিন্ন ফসলের। অরুন্ডা পঞ্চায়েতের জয়রামচক মৌজার কৃষকরাও ব্যাপক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন। এখন তাদের নতুন করে যন্ত্রণার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে জমিতে জমে থাকা রাশি রাশি বালি। বন্যায় দ্বারকেশ্বর নদীর বাঁধ ভেঙে এই বালি জমা হয়েছে ওই এলাকার প্রায় ৫০ বিঘা জমির উপর। অগ্রহায়ণ মাসের প্রথমের দিকেই করতে হবে আলুর চাষ।
advertisement
আরও পড়ুন: দশমীর রাতে চন্দননগরে কিশোর সদা, ট্রাম্পেডের সুরে নাচলেন সমগ্র শহর
কৃষকদের অভিযোগ, চাষের জন্য জমি থেকে বালি সরানোর জন্য জেসিবি মেশিন ভাড়া করে কাজ শুরু করলে স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান তাদের বাধা দেন। এই বালি সরিয়ে তারা কিভাবে জমিকে চাষীযোগ্য করে তুলবেন। বারবার ফসল নষ্ট হওয়ার পর আবার কবে সেই জমিতে তারা আলু বসাবে সে চিন্তাতেই পড়েছেন কৃষকরা। ইতিমধ্যেই কৃষকদের পক্ষ থেকে বিএলআরও এবং বিডিও’র কাছে লিখিত জমা দেওয়া হয়েছে। যদিও বিষয়টি প্রশাসনের সঙ্গেপর্যালোচনা করে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন খানাকুল ১ নং পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি।
রাহী হালদার





