অন্যদিকে, দুর্গাপুরে পরিত্যক্ত কুয়ো থেকে উদ্ধার মহিলার দেহ। দুর্গাপুরের খনি অঞ্চলে এমন চাঞ্চল্যকর ঘটনায় রহস্যের দানা বাঁধে। বাড়ি থেকে গয়নাগাটি ও নগদ টাকা নিয়ে ১৫ দিন আগে উধাও হয়ে গিয়েছিলেন গৃহবধূ। রবিবার সকালে খনি অঞ্চলের পরিত্যক্ত কুয়ো থেকে উদ্ধার নিখোঁজ থাকা ওই গৃহবধূর মৃতদেহ। নিঁখোজ থাকার ১৫ দিন পর পচাগলা মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে স্বাভাবিকভাবেই রহস্যের দানা বেঁধেছে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দুর্গাপুর – ফরিদপুর ব্লকের লাউদোহা গ্রাম পঞ্চায়েতের রাঙ্গামাটি এলাকার বাসিন্দা গৃহবধূ আলেয়া বিবি (৩৮)। ওই গ্রামেই তাঁর বাপের বাড়ি। চলতি মাসের ১৬ ই আগষ্ট থেকে তিনি হঠাৎই বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়ে যান।
advertisement
দিন দুই আগে খাস কলকাতায় উদ্ধার হয় মহিলার ক্ষতবিক্ষত রক্তাক্ত দেহ! ভরসন্ধ্যায় কলকাতা লেদার কমপ্লেক্সে রক্তাক্ত মহিলা শ্রমিকের দেহ উদ্ধার! লেদার কমপ্লেক্সের ২ নং গেটের ৬নং প্লটের কাছে রাস্তার উপর রক্তাক্ত অবস্থায় মহিলাকে পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দেয় অন্যান্য শ্রমিকরা। পুলিশ এসে মহিলাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: ‘প্রেমিকা’র মাথায় পরপর তিনটে গুলি, কৃষ্ণনগরের ঈশিতা খুনে অবশেষে গ্রেফতার ‘প্রেমিক’ দেশরাজ
এই ঘটনার কিছুদিন আগেই বেলেঘাটার সুকান্ত সরণি এলাকায় বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় বৃদ্ধার রক্তাক্ত দেহ। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। বৃদ্ধাকে উদ্ধার করে পাঠানো হয় এনআরএস হাসপাতালে। যখন বৃদ্ধাকে উদ্ধার করা হয়, তখন তাঁর মুখ দিয়ে রক্ত বার হচ্ছিল। পরে হাসপাতালে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মৃতার ছেলে মৈনাক বসুর সঙ্গে তাঁর বচসা হয় এবং অভিযোগ, ছেলের মারধরের ফলেই মায়ের মৃত্যু হয়েছে। মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য এনআরএস হাসপাতালে পাঠানো হয়। ঘটনায় ছেলেকে আটক করে পুলিশ।