এরপর হাতেনাতে মধুচক্রে জড়িত থাকার অভিযোগে পাঁচ ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাদের মধ্যে অন্যতম দুই ব্যক্তি হলেন মদন পাত্র ও ভৃগুরাম রানা। এরা বিভিন্ন জায়গায় খোঁজখবর নিয়ে মধুচক্র চালানোর উৎসাহ জোগাতো। আগেও এই কাজ করেছে তারা, সেই পদ্ধতিতেই অরূপ দাস ও কৌশিক প্রধানকে নিয়ে হোটেল নীল আকাশে যায় মধুচক্রের দালালরা। সুন্দরবন পুলিশ জেলার পুলিশও খবর পেয়ে সেখানে পৌঁছে যায়।
advertisement
আরও পড়ুন: আরজি করে ধর্ষণ-খুনে জড়িত নয় সন্দীপ- অভিজিৎ? আদালতে বিস্ফোরক দাবি সিবিআইয়ের
মধুচক্রে জড়িত থাকার অভিযোগে হোটেলের মালিক বিকাশ মল্লিককেও গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃত ৫ ব্যক্তির বিরুদ্ধে পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে। অভিযুক্তদের কাকদ্বীপ মহাকুমা আদালতে পাঠিয়ে পুলিশি হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানায় পুলিশ।
আরও পড়ুন: রান্নার তেলেই লুকিয়ে বিপদ! হার্ট ভাল রাখতে খাবারে এই ৫ তেল একদম ব্যবহার করবেন না
শুক্রবার এই নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন সুন্দরবন পুলিশ জেলায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কৌস্তুভদ্বীপ্ত আচার্য। এই ঘটনায় আরও কেউ জড়িত আছে কিনা তার খতিয়ে দেখছে পুলিশ। বকখালির এই ঘটনায় হতবাক সকলে।