পাঁশকুড়ার দোকাণ্ডা, যা ইতিমধ্যেই ফুলের উপত্যকা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। মূলত, শীতকালীন সময়ে পাঁশকুড়ার চারপাশে ফুলের শোভা মানুষকে মোহিত করে। ডিসেম্বর জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি এই তিন মাস এই ফুলের উপত্যকাতে পর্যটকের ভিড় উপচে পড়ে। চাষিদের অক্লান্ত পরিশ্রমে রংবেরঙের ফুলে সেজে ওঠে মাঠগুলি। যার অপরূপ শোভা ইতিমধ্যেই খ্যাতি লাভ করেছে। আর এই ফুলের উপত্যকা ইতিমধ্যেই বেশ জনপ্রিয় হয়েছে। এই ফুলের উপত্যকাতে দেশ বিদেশ থেকে বহু পর্যটক উপস্থিত হয় ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য।
advertisement
আরও পড়ুন : উইকেন্ডে দিঘা প্ল্যান করেছেন? তোলপাড় বৃষ্টি কবে কমবে? জানুন সর্বশেষ পূর্বাভাস
পর্যটকদের জন্য এবছর ফুলের উপত্যকাতে নতুন সংযোজন হোম-স্টে, যেখানে শহরের মানুষগ্রাম্য পরিবেশ খুঁজে পাবে।ফুলের উপত্যকার খুব কাছেই সরকারি উদ্যোগে গড়ে উঠেছে ৩ টি হোম-স্টে। পর্যটকেরা এসে বিশ্রাম নিতে পারবেন, এমনকি রাত কাটাতে পারবেন এই হোম-স্টে গুলিতে। খাওয়া দাওয়া পানীয় জল এমনকি সুসজ্জিত বাথরুমের ব্যাবস্থা রয়েছে হোম-স্টে গুলিতে। ফলে পর্যটকরা চাইলে একবেলার নয়, গ্রাম্য পরিবেশে হোম-স্টে তে রাত্রি বাসও করতে পারেন।
আরও পড়ুন : শীত নেই খেজুর গাছের রস পড়ছে না, সমস্যায় গুড় কারবারিরা
পাঁশকুড়ার দোকাণ্ডায় সরকারি উদ্যোগে গড়ে ওঠা তিনটি হোম-স্টে এরমধ্যে একটি হল রাধাগোবিন্দ ভবন যার ছাদ থেকে ফুলের উপত্যকা এবং কাঁসাই নদীর খুব সুন্দর ভিউ পাওয়া যায়। পাশাপাশি পর্যটকদের সুবিধার জন্য সরকারি উদ্যোগে এবং গ্রামের পক্ষ থেকে টয়লেট তৈরি করা হচ্ছে। বন্যার জল উঠে যাওয়ার কারণে এখনও সেভাবে ফুল ফোটেনি।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
তাই ২৫ ডিসেম্বর এর পর থেকে পর্যটকদের আসার অনুরোধ জানিয়েছে চাষিরা।
সৈকত শী