এবছর কুম্ভ স্নানে যাবেন অনেকেই। তার আগে এখানে স্নান করতে এসেছেন অনেক পূণ্যার্থী। উত্তর প্রদেশ থেকে আসা তিলক কুমার গুপ্তা জানিয়েছেন, “এখানে স্নান করতে এসে পরিষেবা খুব ভাল মিলেছে। কুম্ভ ছেড়ে তিনি এসেছেন এখানে। এ নিয়ে সুব্রত ভট্টাচার্য নামের এক সন্ত জানিয়েছেন, গৃহস্থের জন্য সাগরে স্নান করে কুম্ভে যাওয়া ভাল। আর সেজন্য এখানে এসেছেন অনেকেই।”
advertisement
আরও পড়ুন: মরণকূপের ঘূর্ণিপাকে বাঁচার লড়াই, মোটরবাইকের স্টান্ট কারসাজিতে নজর কাড়ছেন গুমার কন্যা সোমা
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এ বার গঙ্গাসাগরে পুণ্যস্নানের সময় শুরু হয়েছে মঙ্গলবার ৬ টা ৫৮ মিনিট থেকে। চলবে বুধবার ৬ টা ৫৮ মিনিট পর্যন্ত। মঙ্গলবার সকাল থেকে নানা বয়সের নারী-পুরুষের ভিড় ঘাটের পথে। কারও মাথায় বোঁচকা-ব্যাগ। পুণ্যার্থীদের পায়ে পায়ে উড়ছে ধুলো। সাগরে স্নান সেরেই বাড়ির দিকে ফিরতে চাইছেন পূণ্যার্থীরা। সেক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলিতে ইতিমধ্যেই পূণ্যার্থীদের সুরক্ষায় জিপিএস যুক্ত বিশেষ ভিড় নিয়ন্ত্রণ প্রযুক্তিতে ২৪ টি ড্রোনের সাহায্যে নজরদারি করা হচ্ছে। ১১৫০ টি সিসিটিভি, ১০ টি স্যাটেলাইট ফোন ও ১৫০ টি ম্যানপ্যাকের মাধ্যমে প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার বিভিন্ন স্থানের উপর প্রতিনিয়ত নজরদারি চালানো হচ্ছে। আগামীকাল পর্যন্ত সুষ্ঠভাবে সাগরে পূণ্যস্নান করানোই এখন লক্ষ্য প্রশাসনের।
নবাব মল্লিক