বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র সহ একাধিক আই কার্ড আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে। যে আই কার্ড নিয়ে সরকারের বিভিন্ন দফতর থেকে উঠে আসছে জাল পাসপোর্ট সহ একাধিক ভারতীয় গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র তৈরি করা হয়েছে। সেখানে দাঁড়িয়ে রাজ্য সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ দফতরের পাশেই পড়ে রয়েছে শ’য়ে শ’য়ে ভোটার আইডি কার্ড যা দেখে চক্ষু চড়ক গাছ এলাকাবাসীদের। এলাকাবাসীরা জানাচ্ছেন এই বিডিও অফিস চত্বরে বহু বেআইনি এবং অবৈধ কাজ কারবার চলে। কারা চালায় তিনি প্রকাশ্যে নাম করতে চাইছেন না। তাহলে কি অসাধু চক্র গোটা দেশজুড়ে গ্রাস করে ফেলেছে? বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যে যে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে এবং ভারতের বিভিন্ন গোয়েন্দা দফতররা একেবারেই সজাগ হয়ে উঠেছেন সেই সময় দাঁড়িয়ে কী করে ভারতের নির্বাচন কমিশনের দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র কি করে প্রকাশ্যে পড়ে রইল।
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
তাহলে কি রাজ্যের প্রশাসন এইসব ব্যাপারে গুরুত্ব দিচ্ছে না? না এর পেছনে অন্য কোনও কারণ রয়েছে। তবে সন্দেশখালি বিধায়ক সুকুমার মহাতো তিনি গোটা বিষয়টি খুব একটা গুরুত্ব দিতে চাননি। তিনি বলেন, ভোটার আইডি কার্ড নিয়ে যদি এরকম ধরনের ঘটনা ঘটে থাকে তাহলে বিডিও এসডিও এবং নির্বাচন কমিশন তার জবাব দেবেন। তবে এমন খবর আমার জানা নেই। তিনি আরও বলেন, সন্দেশখালী বেশ কিছুদিন ধরে উত্তপ্ত হয়ে ছিল, আবার নতুন করে কোনও অসাধু চক্রের কারসাজি কিনা সেটা আমি বলতে পারব না। হয়তো কেউ আবার সন্দেশখালি উত্তপ্ত করার জন্য এই ধরনের ভুয়া আইডি কার্ড বানিয়ে এখানে ফেলে রেখে দিয়ে গেছে। সন্দেশখালীর বিধায়ক সুকুমার মাহাতো বলেন বাংলাদেশী কী এদেশীয় ভোটার পরিচয় পত্র সেটা তদন্ত করবে নির্বাচন কমিশন পুরো বিষয়টা আমরা জানাবো।
জুলফিকার মোল্লা