জানা গিয়েছে, আক্রান্ত ও অভিযুক্তরা প্রত্যেকেই যুব সংঘ ক্লাবের সদস্য। ক্লাবের তরফে শুক্রবার প্রতিমা নিরঞ্জন হবে বলে গোবরডাঙা থানাকে জানিয়ে দেওয়া হয়। অভিযোগ, অভিযুক্ত সিভিক ভলেন্টিয়ার সহ আরও কয়েকজন যুবক প্রতিমা নিরঞ্জনে বাধা দেয়। এ নিয়ে বচসা চলাকালীন অভিযুক্তরা ধনঞ্জয়ের মাথায় ভারী কাঠ দিয়ে আঘাত করলে তিনি রক্তাক্ত হন। তাঁর চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয় মছলন্দপুর গ্রামীণ হাসপাতালে।
advertisement
ঘটনায় শনিবার গোবরডাঙ্গা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়। তদন্তে নেমে পুলিশ রূপক ঘোষ নামে গোবরডাঙ্গা থানার কর্তব্যরত সিভিক ভলেন্টিয়ারকে গ্রেপ্তার করেছে। ঘটনায় বাকি চার অভিযুক্ত পলাতক। ধৃতকে আজ তোলা হবে বারাসত আদালতে।
আরও পড়ুন: অবশেষে সময় পেলেন, মঙ্গলবার বড় সিদ্ধান্ত নিতে চলেছেন বাবুল সুপ্রিয়!
এদিকে, বিজয়া দশমীর দিন বাজি ফাটানোকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে বর্ধমানের ভাতার। দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। যার জেরে গ্রেফতার করা হয় এক সিভিক ভলেন্টিয়ার–সহ সাতজনকে। অশান্ত হয়ে ওঠে এলাকা। স্থানীয় সূত্রে খবর, পূর্ব বর্ধমানের ভাতারের বড়বেলুন গ্রামে দশমীর দিন সন্ধ্যেবেলায় বাজি ফাটানো শুরু হয়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পাড়ার মধ্যে মারপিটের ঘটনা ঘটে। সেই ঘটনাতেই গ্রেফতার হন এক সিভিক ভলেন্টিয়ার।