TRENDING:

কপিলমুনির আশ্রম ক্রমশ গিলতে আসছে উত্তাল সমুদ্র! ছাড়পত্র না মেলায় বাঁধ তৈরির কাজ থমকে, কী হবে এবার? দুশ্চিন্তায় সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী

Last Updated:

Gangasagar: গঙ্গাসাগরে ভাঙন বেড়েই চলেছে। সমুদ্র ক্রমেই গিলে নিচ্ছে সাগরের তীর্থভূমিকে। গোগ্রাসে দ্বীপভূমিকে গিলছে সমুদ্রের উত্তাল ঢেউ। সমুদ্র ক্রমশ এগিয়ে আসছে কপিলমুনি মন্দিরের দিকেই। 

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
গঙ্গাসাগর, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, নবাব মল্লিক: পরিবেশ সংক্রান্ত ছাড়পত্র না মেলায় বাঁধ তৈরিতে সমস্যা হচ্ছে গঙ্গাসাগরের কপিলমুনি আশ্রমের সামনে। এই কথা জানিয়ে আক্ষেপ করেছেন সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা। এর আগে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে টাকা না দেওয়ার অভিযোগ ছিল। এবার রাজ্য সরকার বিশ্ব ব্যাঙ্কের সহযোগিতায় বাঁধ নির্মাণ করতে চাইলেও কেন্দ্রীয় সরকারের পরিবেশ সংক্রান্ত ছাড়পত্র মিলছে না। ফলে সমস্যা বাড়ছে দিনের পর দিন।
advertisement

আরও পড়ুনঃ নিম্নচাপের সঙ্গে অমাবস্যার জোড়া ফলা! ঢেউয়ের দাপটে কপিলমুনি আশ্রমের সমুদ্রতট ভেঙেচুরে একাকার! কী পরিস্থিতি গঙ্গাসাগরে?

এদিকে গঙ্গাসাগরে ভাঙন বেড়েই চলেছে। সমুদ্র ক্রমেই গিলে নিচ্ছে সাগরের তীর্থভূমিকে। গোগ্রাসে দ্বীপভূমিকে গিলছে সমুদ্রের উত্তাল ঢেউ। সমুদ্র সৈকতের ১ থেকে ৬ নম্বর রাস্তা গিলতে গিলতে ভয়াল সমুদ্র ক্রমশ এগিয়ে আসছে কপিলমুনির মন্দিরের দিকেই।

advertisement

আরও পড়ুনঃ হাসপাতালে কখন কে ঢুকছে, কে বেরচ্ছে সবই এখন নজরদারিতে! ২৪ ঘণ্টা নজর রাখবে ‘তারা’

View More

জোয়ার এলে এখন কপিলমুনির মন্দিরের মাত্র ৩০০ থেকে ৩৫০ মিটার দূরেই আছড়ে পড়ে সমুদ্রের উত্তাল ঢেউ। দিন যতই যাচ্ছে, সেই দূরত্ব কমছে তো কমছেই। পরিস্থিতি রীতিমতে চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাজ্য সরকার তার সীমিত সামর্থে বারবার বাঁধ মেরামতের চেষ্টা চালালেও সমুদ্রকে সেই বাঁধে রুখে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এমন কথা জানিয়েছেন সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা।

advertisement

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
জলাশয়ে দেশীয় মাছের শত্রুর হানা! খেয়ে সাবাড় করে দিচ্ছে সমস্ত কিছু
আরও দেখুন

বর্তমানে সাগরতট জুড়ে শুধু ভাঙনের চিহ্ন। দেখলে মনে হবে এক অন্য পরিবেশ। গঙ্গাসাগরে উন্নত প্রযুক্তির স্থায়ী সমুদ্রবাঁধ তৈরি না করলে সাগরদ্বীপকে রক্ষা করা একপ্রকার অসম্ভব। এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় সরকার সম্পূর্ণ উদাসীন বলে অভিযোগ করেছেন সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা। লাইটহাউস থেকে তপোবন পর্যন্ত সাড়ে চার কিলোমিটার এলাকা জুড়ে চলছে ভাঙন। এই ভাঙন রুখতে এখনই ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
কপিলমুনির আশ্রম ক্রমশ গিলতে আসছে উত্তাল সমুদ্র! ছাড়পত্র না মেলায় বাঁধ তৈরির কাজ থমকে, কী হবে এবার? দুশ্চিন্তায় সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল