যদিও কেন্দ্রের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, দ্য এনশিয়েন্ট মনুমেন্টস অ্যান্ড আর্কিওলজিক্যাল সাইটস অ্যান্ড রিমেনস ১৯৫৮-এর ৪(৩) ধারায় অধীনে পড়ে না গঙ্গাসাগর মেলা।
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার আইন অনুযায়ী জরিপের মাধ্যমে সরকার কোনও প্রাচীন স্মৃতিস্তম্ভ বা প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানকে হেরিটেজ তকমা দেয়। এই তকমা পাওয়ার ক্ষেত্রে মূল শর্ত হল ওই স্থান বা স্তম্ভের ঐতিহাসিক গুরুত্ব। সেই হিসেবে গঙ্গাসাগর মেলাকে হেরিটেজ এলাকা হিসেবে ঘোষণা করার কোনও প্রস্তাব কেন্দ্রের নেই।
advertisement
এদিকে এই ঘোষণার পর স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যক্তিরা কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছেন। কেন্দ্র না জানালেও গঙ্গাসাগর মানুষের মনে রয়েছে বলে দাবি সকলের। এই একই বিষয় নিয়ে রাজ্য সরকারের প্রতিনিধিরাও মুখ খেলেছেন। গঙ্গাসাগর বাংলার ঐতিহ্য এবং এখানকার কৃষ্টি, সংস্কৃতি মানুষের মনে থেকে যাবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা। এটি একধরণের কেন্দ্রীয় বঞ্চনা বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
নবাব মল্লিক