ইতিমধ্যেই সেই চিত্র সরেজমিনে পরিদর্শন করেছেন জঙ্গিপুরের মহকুমাশাসক এবং সামসেরগঞ্জের বিডিও। এরপরেই বাঁধ মেরামত করতে তড়িঘড়ি বালির বস্তা ফেলা শুরু হয়। বর্তমানে জোরকদমে চলছে সেই কাজ। বালির বস্তা ফেলেই জল আটকানোর বন্দোবস্ত করছে প্রশাসন।
আরও পড়ুনঃ যন্ত্রণায় কেটেছে দেড় মাস! বৃষ্টি থামতেই ফিরছে ‘সুদিন’, স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছে ঘাটালবাসী
advertisement
পাশাপাশি ঐতিহ্যবাহী লোহরপুর মসজিদকে বাঁচাতে আশেপাশের গঙ্গা তীরবর্তী জায়গায় পাথরকুচির বস্তা ফেলা হচ্ছে। যদিও স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, এক বছর আগে থেকে গঙ্গার ভাঙনের ফলে বাঁধ ভাঙলেও কোনও রকম বালির বস্তা ফেলে বাঁধ মেরামত কিংবা উঁচু করার পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত, প্রশাসনিক কর্মকর্তারা নীরব ছিলেন। জল বাড়তেই তৎপরতা শুরু করছে প্রশাসন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
অন্যদিকে জলস্তর বৃদ্ধি পাওয়ায় ভাঙন কবলিতদের ঘুম উড়েছে। গ্রামবাসীদের দাবি, বাঁধ ভাঙার সঙ্গে সঙ্গেই যদি পুনরায় বাঁধটিকে নির্মাণ করার ব্যবস্থা করা হতো তাহলে গঙ্গার পাশে থাকা নয়ানজুলিতে হয়তো জল প্রবেশ করত না। যদিও নয়ানজুলিতে জলপ্রবেশ করার পরেই জরুরি ভিত্তিতে বালির বস্তা ফেলার কাজ করছেন প্রশাসনিক কর্মকর্তারা। যদিও এই পন্থা কতখানি কার্যকর হবে সেটা সময়ই বলবে।