জানা গিয়েছে, কাশীর আদলে আরতি হনুমান মন্দিরের সামনে বাঁধানো ঘাটে লোহার কাঠামো দিয়ে তিনটি অস্থায়ী বেদী তৈরি করা হয়েছে। তিনজন পুরোহিত প্রতিদিন দেড় ঘণ্টা গঙ্গা আরতি করবেন। উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, ‘আপাতত সপ্তাহে দু-দিন আরতির ব্যবস্থা থাকছে। রঘুনাথগঞ্জের মানুষ চাইলে প্রতিদিন আরতির আয়োজন করা হবে।’ এবার থেকে বহু ব্যয় করে বা বহু ক্রোশ ঘুরে বেনারস বা হরিদ্বারে গঙ্গা আরতি দেখতে যেতে হবে না। পর্যটকদের জন্য মুর্শিদাবাদের রঘুনাথগঞ্জে অনেক আগেই শুরু হয়েছে গঙ্গা আরতি। দশাশ্বমেধে দাঁড়িয়ে নয়, এখানকার সদরঘাটে বসেই দৃষ্টিনন্দন গঙ্গা আরতি দেখবেন সাধারণ মানুষ।
advertisement
কাশীধামে গঙ্গা আরতি দেখতে দেশ বিদেশের মানুষ ভিড় করেন। কাশীর আদলে গঙ্গা আরতির উদ্যোগ নিয়ে বহরমপুর পুরসভা এখনও শুরু করতে পারেনি। জেলা সদর শহর বহরমপুরকে টেক্কা দিয়ে এবার গঙ্গা আরতি শুরু করা হয়েছে রঘুনাথগঞ্জে।
তন্ময় মন্ডল