সোশ্যাল মিডিয়া ও ব্যানার দিয়ে অশোকনগরের বিভিন্ন প্রান্তে বড় গণেশের প্রচার করা হয়েছিল। মানুষের দর্শনের জন্য প্রায় চার দিন থাকবেন এই বৃহৎ আকৃতির গণপতি। তারপর শোভাযাত্রা সহকারে নিরঞ্জনের পথে নিয়ে যাওয়া হবে।
আরও পড়ুনঃ ভিনরাজ্যে বাংলার শিল্পের ছোঁয়া! ঝাড়খণ্ড যাচ্ছে ঝাড়গ্রামের গণেশ, তবু কেন খুশি নন শিল্পী?
advertisement
গণেশ পুজোর দিন থেকেই নানান ভোগ, লাড্ডু, মোদক সহকারে কল্যাণগড়ে জাঁকজমক করে পুজো চলছে। বহু দর্শনার্থী এই বিশাল গণেশ দেখার পাশাপাশি সেলফিও তুলছেন। উদ্যোক্তাদের তরফে প্যান্ডেলে রাখা হয়েছে ডিজিটাল প্রণামী বাক্স। সেটিও দর্শনার্থীদের কাছে আলাদা একটি আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
প্রণামী বাক্সের গায়ে লাগানো রয়েছে কিউআর কোড। সেই কোড স্ক্যান করলেই প্রণামী বাক্সে টাকা দিতে পারবেন সাধারণ ভক্তরা। এলাকায় এত বড় গণেশ এর আগে কখনও দেখেননি বলে জানিয়েছেন দর্শনার্থীরা। ফলে বৃহৎ গণপতি দর্শনে আগ্রহ বাড়ছে মানুষের। ভিড় সামাল দিতে রাখা হয়েছে বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা।