তাই গণেশ চতুর্থীর প্রধান প্রসাদ হিসেবে বরাবরই লাড্ডুর কথা উঠে আসে। আর সেই লাড্ডু এখন আর সেভাবে বাড়িতে বানাতে দেখা যায় না। কারণ আগেকার দিনে সমস্ত এই ধরনের পুজোগুলিতে বাড়ির ঠাকুমা কাকিমারা নিজের হাতেই এই ধরনের বিভিন্ন মিষ্টি বানিয়ে দেবতাকে নিবেদন করতেন।
আরও পড়ুন: পুজো দিতে গিয়েই সর্বনাশ! মন্দিরের ভিতর বিষধর, এক ছোবলে সব শেষ, মর্মান্তিক পরিণতি বৃদ্ধার
advertisement
কিন্তু এখন সময়ের অভাবে দোকানেই ভরসা। আর তাই গণেশ চতুর্থীর আগে জোর কদমে চলছে লাড্ডু তৈরির প্রস্তুতি। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার জয়নগর থানা এলাকায় একের পর এক লাড্ডু কারখানা কারিগরদের নাভিশ্বাস উঠছে এই লাড্ডু বানাতে গিয়ে। একের পর এক অর্ডার, আর সেগুলি তৈরি করেই দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিভিন্ন এলাকাতে পাইকারি চলে যাচ্ছে। সারা বছর ধরে লাড্ডু তৈরি হলেও গণেশ চতুর্থীতে তাঁদের ব্যস্ততা তুঙ্গে। লাড্ডুর সেরা কারিগরদের অন্যতম এই এলাকা। নববর্ষ, দীপাবলি আর গণেশ চতুর্থীতে লাড্ডুর সুবাসে ম’ ম’ করে এই এলাকা।
সুমন সাহা