প্রশাসনের এই উদ্যোগের মাধ্যমে একদিকে যেমন প্রকৃতি সুরক্ষিত হবে, তেমনই প্রান্তিক এলাকার চাষিরাও আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হয়ে উঠতে পারবেন। ফলে এলাকার সার্বিক অর্থনৈতিক অবস্থারও উন্নত হবে। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে ফল উৎপাদন বৃদ্ধি এবং বাজারজাতকরণের সুবিধাও চাষিদের দেওয়া হবে, যাতে তাঁরা নিজেরা স্বাবলম্বী হতে পারেন।
আরও পড়ুন: টোটোয় করে মিড ডে মিলের ১ কুইন্টাল চাল পাচারের চেষ্টা! প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে মারাত্মক অভিযোগ
advertisement
এই প্রকল্প যদি সফলভাবে এগিয়ে চলে, তবে শুধু কাশীপুর নয়, গোটা পুরুলিয়ার জন্য এটি হয়ে উঠবে এক রোল মডেল। যেখানে প্রকৃতি, কৃষি ও মানুষ হাতে হাত মিলিয়ে গড়ে তুলবে এক সবুজ, সমৃদ্ধ এবং সুন্দর ভবিষ্যৎ।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
কাশীপুরের গ্রাম থেকে গ্রামে এখন শুধুই সবুজের ছোঁয়া, সম্ভাবনার আলো আর আত্মবিশ্বাসের নতুন সূচনা। এই উদ্যোগ যেন শুধু গাছের চারাই নয়, বরং এক একটি আশার বীজ। যা চাষির ঘরে ফিরিয়ে আনবে সুখ, আর মাটির বুক জুড়ে গড়ে তুলবে সবুজ স্বপ্নের বাগান।