ফলে পর্যটকরা ধোঁয়াশার মধ্যে থাকেন। সমস্ত ধোঁয়াশা কাটাতে এবার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এই প্রস্তাব গিয়েছে মথুরাপুরের সাংসদ বাপী হালদার ও সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরার কাছে। জিবিডিএতেও একটি প্রস্তাব পাশ হয়েছে। জানা গিয়েছে ইংরেজ আমলে বাংলার লেফটেন্যান্ট গভর্নর থাকা স্যার এন্ড্রু ফ্রেজারের নামে এই স্থানের নামকরন হয়েছিল ফ্রেজারগঞ্জ।
আরও পড়ুন : এ যেন ঠিক ‘মিনি ভারত’, এক জায়গায় গোটা দেশের লোকসংস্কৃতির মিলন মেলা! পুরুলিয়ায় এখন অন্য উৎসব
advertisement
সেজন্য ফ্রেজার সাহেবের স্মৃতিতে সংগ্রহশালা ও মূর্তি তৈরি করলে ইতিহাসকে রক্ষা করা যাবে মত স্থানীয় বাসিন্দাদের। এ নিয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা পরিষদের সহসভাপতি শ্রীমন্ত মালি জানিয়েছেন, ওই এলাকাটি সুরক্ষিত করতে চওড়া বাঁধ দেওয়া হয়েছে। ফলে আর সমুদ্রের জল সেখানে আসতে পারবেনা। ভবিষ্যতে সেখানে আরও উন্নয়নমূলক কাজ হবে। ওই এলাকার সৌন্দর্যায়ন হবে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
ফলে পর্যটকরা এসে তারা এই এলাকার ইতিহাস সম্বন্ধে জানতে পারবেন। যা খুবই প্রভাব ফেলবে মানুষের মনে। ফ্রেজার সাহেবের মূর্তি বসলে অনেক পর্যটক সেখানে আসবেন। ফলে পর্যটন ব্যবসাতেও লাভ হবে। বকখালির পাশেই ফ্রেজারগঞ্জে সমুদ্রের পাড় বরাবর রাস্তা তৈরি করা হয়েছে। সেখান থেকে হেঁটে যাওয়া যাবে সৈকত বরাবর। ফলে এই স্থানটি আগামীদিনে যে পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠবে, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।





