TRENDING:

Fraud Case: চাকরি দেওয়ার নামে লাখ লাখ টাকার প্রতারণা! অভিযুক্তকে ধরে নিয়ে গেল মহারাষ্ট্র পুলিশ

Last Updated:

Bardhaman- প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল মোটা টাকা বেতনের কাজ দেওয়া হবে বিদেশে। সেই জন্য নেওয়া হয়েছিল দশ লক্ষ টাকা। কিন্তু সেই টাকা নিলেও কাজ দেয়নি অভিযুক্ত।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
বর্ধমান: প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল মোটা টাকা বেতনের কাজ দেওয়া হবে বিদেশে। সেই জন্য নেওয়া হয়েছিল দশ লক্ষ টাকা। কিন্তু সেই টাকা নিলেও কাজ দেয়নি অভিযুক্ত। টাকা হাতিয়ে প্রতারণার অভিযোগে বর্ধমান থেকে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে নিয়ে গেল মহারাষ্ট্র পুলিশ। এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
News18
News18
advertisement

ধৃতের নাম স্বপন মিঞা শেখ। বর্ধমান শহরের পার্কাস রোডে তার বাড়ি। তাকে গ্রেফতার করেছে মহারাষ্ট্রের ডংরি থানার পুলিশ। বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। সোমবার ধৃতকে বর্ধমান সিজেএম আদালতে পেশ করা হয়। তদন্তের প্রয়োজনে ধৃতকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজনীয়তার কথা জানিয়ে তাকে মহারাষ্ট্রে নিয়ে যাওয়ার ইচ্ছা আদালতকে জানায় পুলিশ। আদালতের কাছে সাতদিনের ট্রানজিট রিমাণ্ডের আবেদন করেন তদন্তকারী অফিসার সন্দীপ ভগবান ফাণ্ডে। সেই আবেদন মঞ্জুর করেন সিজেএম।

advertisement

পুলিশ ও আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তরপ্রদেশের লখনউ-এর আসরফাবাদের গিরধারী সিং ফিল্ডের বাসিন্দা মহম্মদ ইয়াসিক সিদ্দিক শেখ ঘটনার বিষয়ে ২০২৩ সালে ডংরি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। ওই অভিযোগের ভিত্তিতে জাল নথিপত্র দিয়ে প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের ধারায় মামলা রুজু করে থানা।

আরও পড়ুন- বোতলের ভিতর প্রচণ্ড নড়াচড়া! ওটা কী ভিতরে! হাড়হিম কাণ্ড অশোকনগরে

advertisement

অভিযোগে ইয়াসিক জানিয়েছে, ২০১৯ সালে একটি ট্রান্সপোর্ট সংস্থায় কাজ করার সময় তাঁর সঙ্গে স্বপনের পরিচয় হয়। ২০২৩ সালে বিদেশে যাওয়ার জন্য তাঁদের কাছ থেকে পাসপোর্ট চাওয়া হয়। ভিসা তৈরির জন্য পাশপোর্টগুলি মুম্বইয়ের ঠিকানায় পাঠাতে বলা হয় তাঁকে। সেইমতো তিনি পাশপোর্টগুলি পাঠিয়ে দেন। বিদেশে পাঠানোর জন্য আটজনের কাছ থেকে ১০ লক্ষ চায় স্বপন। পেমেন্ট অ্যাপের মাধ্যমে সেই টাকা স্বপনকে পাঠান তাঁরা।

advertisement

২০২৪ সালে ৫ জানুয়ারি তাঁদের প্লেনের টিকিট ও ভিসা পাঠানো হয়। পরীক্ষা করে সেগুলি জাল বলে তাঁরা জানতে পারেন। এর পর মোবাইলে ও নানাভাবে স্বপনের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেন ইয়াসিক। কিন্তু গা-ঢাকা দেয় স্বপন। তদন্তে নেমে মোবাইলের সূত্র ধরে স্বপন বর্ধমানে রয়েছে বলে জানতে পারে ডংরি থানার পুলিশ। এরপরই মহারাষ্ট্র পুলিসের একটি দল বর্ধমানে আসে। দু’দিনের চেষ্টায় স্থানীয় থানার সাহায্য নিয়ে স্বপনকে গ্রেফতার করে তারা।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Fraud Case: চাকরি দেওয়ার নামে লাখ লাখ টাকার প্রতারণা! অভিযুক্তকে ধরে নিয়ে গেল মহারাষ্ট্র পুলিশ
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল