ধৃত চার মৎস্যজীবীর নাম ভক্ত দেওয়ান, প্রণব দাস, মদন মাইতি ও নবকুমার ভুঁইয়া। প্রত্যেকেই স্থানীয় ফ্রেজারগঞ্জ কোস্টাল থানার বিজয়বাটি ও দক্ষিণ শিবপুরের বাসিন্দা। ধৃতদের সোমবার কাকদ্বীপ মহকুমা আদালতে পেশ করা হলে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। ধৃতদের বিরুদ্ধে বণ্যপ্রাণ সংরক্ষণ আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: শিক্ষা দফতরের গোডাউনে ছাগল! বইয়ের উপর বসে করছে যাচ্ছেতাই কাণ্ড
advertisement
বন দফতরের পক্ষ থেকে হাঙরকে লুপ্তপ্রায় হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। হাঙর ধরা ও বিক্রি সম্পূর্ণ ভাবে নিষিদ্ধ। কিন্তু সুন্দরবন জুড়ে এক শ্রেণির মৎস্যজীবী নদী ও সমুদ্র থেকে হাঙর ধরে বিক্রি করছিলেন বলে বারেবারে অভিযোগ উঠেছিল। এই প্রবণতা আটকাতেই আচমকা ট্রলারে ট্রলারে তল্লাশি চালানোর সিদ্ধান্ত নেয় বন দফতর৷
মৎস্যজীবীদের একাংশের দাবি, এ বছরও প্রত্যাশা মতো ইলিশ জালে ওঠেনি৷ শীতের মরশুমে মাছ ধরার পরিমাণও কমছে৷ ফলে ক্ষতি পোষাতেই বেশ কিছু মৎস্যজীবী নিষিদ্ধ জেনেও হাঙর ধরে গোপনে তা চড়া দামে বিক্রির চেষ্টা করেন৷