চম্পাহাটি পঞ্চায়েত ভবনে আয়োজিত প্রশাসনিক বৈঠকে বিধায়ক ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান সহ মোট তিনটি পঞ্চায়েতের প্রধানরা। এছাড়াও চম্পাহাটি ক্যাম্পের পুলিস ও ট্রাফিক পুলিস অফিসাররা হাজির ছিলেন। বৈঠকে ফুটপাত থেকে দখলদার সরাতে ও অটো-টোটো নিয়ন্ত্রণ করতে সাতদিনের সময় বেঁধে দেন বিধায়ক। তারপর পুলিস অভিযানে নামবে বলে তিনি জানান। পরে রাস্তায় নেমে নিজেই ব্যবসায়ীদের ও অটো-টোটো ও চালকদের সতর্ক করার কাজ করেন। এমনকী বিধায়ক সাফ জানিয়ে দেন, অভিযানে যে সব পঞ্চায়েত সদস্য বাধা দেবেন, কাউকে ধরলে ছাড়ানোর চেষ্টা করবেন, সেই সদস্যকে পুলিস গ্রেফতার করবে।
advertisement
আরও পড়ুন: ফিঙ্গারপ্রিন্টে চালু হবে ই-বাইক! তৈরি করে চমক পাথরপ্রতিমার ছেলের
ফুটপাত দখলমুক্ত করা প্রসঙ্গে কড়া মনোভাব দেখিয়ে বিধায়ক বলেন, কোনও অন্যায় কাজ মানা হবে না। চম্পাহাটি যানজট মুক্ত করতেই হবে। যত্রতত্র দোকানের সামনে বাইক রাখলে পুলিস জরিমানা করবে। এদিনের প্রশাসনিক বৈঠকে অটোচালক, স্থানীয় ব্যবসায়ী, এলাকার বিশিষ্ট মানুষদের ডাকা হয়েছিল। বৈঠকে জানানো হয়, চম্পাহাটি রেলগেট থেকে পোল, পিয়ালি পর্যন্ত রাস্তার ধারে যত্রতত্র অটো-টোটো দাঁড়ানো যাবে না। এমনকি রেলগেট থেকে সাউথ গড়িয়া মোড় পর্যন্ত রাস্তার পাশে দখল করে গাড়ি দাঁড় করালে পুলিস ব্যবস্থা নেবে। সাতদিন মাইকিং করা হবে। তারপরই পুলিস ব্যবস্থা নিতে শুরু করবে। এদিন চম্পাহাটি পুলিসের কাছে বিধায়ক অভিযোগ করেন, মদ, জুয়ার ঠেক চলছে এলাকায়, দ্রুত তা বন্ধ করতে হবে।
সুমন সাহা