স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সন্ধ্যাবেলায় গ্রামেরই এক ফুচকা বিক্রেতার কাছ থেকে অনেকেই ফুচকা খান। এরপর রাতের দিকে একে একে বেশ কয়েকজনের বমি ও পায়খানা শুরু হয়। পরিস্থিতি ক্রমেই গুরুতর হতে থাকায় আক্রান্তদের দ্রুত হাড়োয়া গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
advertisement
হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রায় ৫০ জন অসুস্থ হয়েছেন, যার মধ্যে বেশ কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাদের কলকাতার আরজিকর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে। চার থেকে পাঁচজন হাড়োয়া গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি, বাকিদের আউটডোর বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ঘটনার খবর পেয়ে ব্লক স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে একটি মেডিক্যাল টিম গঠন করা হয়েছে। সেই টিম ইতিমধ্যেই গ্রামে পৌঁছে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। হাড়োয়া গ্রামীণ হাসপাতালের চিকিৎসক গৌরব দাস জানিয়েছেন, “এটি স্পষ্টতই ফুড পয়জনিংয়ের ঘটনা। সম্ভবত দূষিত জল বা পচা উপকরণ ব্যবহার করা হয়েছিল, যার ফলেই এতজন একসঙ্গে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।” এই ঘটনার জেরে এলাকায় আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
জুলফিকার মোল্যা