TRENDING:

হারিয়ে যাচ্ছে বাঁশীর বনেদীয়ানা

Last Updated:

রঙ্গিলা বাঁশীতে কে ডাকে..... সেই ডাক আজ প্রায় অতীত। ঢাকের তালে কোমর দুললেও, বাঁশী আজ আর ব্যবহার করা হয় না।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#বর্ধমান: রঙ্গিলা বাঁশীতে কে ডাকে..... সেই ডাক আজ প্রায় অতীত। ঢাকের তালে কোমর দুললেও, বাঁশী আজ আর ব্যবহার করা হয় না। শোনা যায় না ঢাক ও বাঁশীর যুগলবন্দি। ডাক না পেয়ে তাই মনমরা বর্ধমানের খণ্ডঘোেষর বাঁশীবাদকরা।
advertisement

আড়বাঁশীতে ফুঁ, আর মন মাতাল করা আনন্দ। নহবতখানার সেই সুর দেবীপক্ষে ঘুম ভাঙাত সকলের। ভোর সন্ধ্যা বা রাত, সময়ের সঙ্গে বদলে যেত বাঁশীর রাগ। সুরের এই মুর্ছনায় গোটা বাড়ি সংগীতমুখর হয়ে উঠত। বনেদীবাড়ির বাঁশীর সুর হারিয়ে গেছে অনেকদিনই। ঢাকের সঙ্গে বাঁশীর যুগলবন্দি ঘটপুজো থেকে বিসর্জন সবেতেই আষ্টেপিষ্টে জড়িয়ে ছিল। বাঁশীর জায়গা নিয়েছে আধুনিক সময়ের সিডি।

advertisement

তাই শারদীয়ায় আনন্দ অনেকাংশেই ফিকে এই সব বাঁশীবাদকের কাছে। তাঁরা এখন তাকিয়ে থাকেন চন্দননগরের জগৎধাত্রী পুজোর দিকে। সেখানে এখনও বাঁশীবাদকদের কদর রয়েছে।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
দশমীতে রাবণ বধ! ১০১'তম বছরে 'মিনি ইন্ডিয়া'য় জ্বলল লঙ্কাধীস
আরও দেখুন

নতুন প্রজন্ম আর বাঁশীর সুরে ভাসতে চায় না। তাই সাংসারে থাবা বসাচ্ছে অভাব। তবুও দিন বদলে দিকে তাকিয়ে আছেন এই সব বাঁশীবাদকরা। যদি আলোর রেখার সন্ধান পাওয়া যায়।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
হারিয়ে যাচ্ছে বাঁশীর বনেদীয়ানা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল