প্রশাসন সার্বিকভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে এবং বিভিন্ন স্থানীয় প্রশাসনিক দফতর থেকে সহায়তার জন্য তৎপরতা জারি রয়েছে।ঘাটাল বাসী বর্তমানে জীবনের নানা দিক থেকে বন্যার শিকার। ডিঙ্গি নৌকা একমাত্র ভরসা হয়ে উঠেছে তাঁদের দৈনন্দিন যাতায়াতের জন্য। বিশেষ করে স্কুলগামী ছাত্র-ছাত্রীরা একমাত্র ডিঙ্গি নৌকায় জল পেরিয়ে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছে। একদিকে, শিক্ষার ব্যবস্থা, অন্যদিকে খাদ্য, চিকিৎসা এবং জীবনের অন্যান্য প্রয়োজনীয়তা এখন বন্যার জলবন্দি পরিস্থিতিতে আটকে পড়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: ভারতের সঙ্গে পাক ক্রিকেট খেলা হোক বলেছেন সৌরভ গাঙ্গুলী, তাতেই গর্জে উঠেছে ঝালদাবাসী!
মহকুমা শাসক জানান, “আমরা সমস্ত দিক থেকেই নজরদারি চালাচ্ছি। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলিতে সাহায্য পৌঁছানোর জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে এবং আশ্রয়কেন্দ্র তৈরির কাজ চলছে।” যতটা দ্রুত সম্ভব মানুষের জীবনযাত্রা স্বাভাবিক করার লক্ষ্যে স্থানীয় প্রশাসন যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করছে।
তবে অভ্যন্তরীণ যোগাযোগের সমস্যা ও জলবন্দি পরিস্থিতি নিয়ে চিন্তা বাড়ছে। নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন স্থানীয় সরকারি দফতরের দ্বারা পরিকল্পনা করা হচ্ছে, যাতে ঘাটালের জনগণ দ্রুত বন্যার জল থেকে মুক্তি পায়। দীর্ঘদিন ধরে জলবন্দী হয়ে আছে ঘাটালের মানুষজন। জল যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়ার আশায় দিন কাটছে তাদের।