মাছের দ্রুত বৃদ্ধি, মাছের গায়ে লাল দাগ, মাছের মাথা ঘুরে মরা বা পচনসহ একাধিক রোগ, চিংড়ির রোগ সহ একাধিক রোগ সারানো যায় এর প্রয়োগের মাধ্যমে। এমনকি মাছের গায়ে জমাট বাধা শ্যাওলা, জলাশয় পরিষ্কারসহ মাছের মড়ক সমস্ত কিছুতেই কাজে লাগে। এ নিয়ে ব্লকের আতমা কমিটি ও কৃষি-প্রাণীপালন-মৎস্যদফতরের পক্ষ থেকে মৎস্য চাষীদের নিয়ে ফার্ম স্কুলের আয়োজন করা হয়েছিল।
advertisement
আরও পড়ুন : চেন্নাইয়ের আদলে সোনায় মোড়ানো মণ্ডপ, সুরক্ষার জন্য থাকছে বাউন্সার! কালীপুজোয় বড় চমক এখানে
সেখানে উপস্থিত ছিলেন এটিএম জয়দীপ পাল, সৌরদীপ পিড়ি সহ অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। তাঁদের উপস্থিততে জলাশয়ে এই জীবানু প্রয়োগ। এরপর জাল দিয়ে হাতেকলমে এর প্রশিক্ষণের কাজ করা হয়। ১০০ গ্রাম এই জীবানু ১০ লিটার জলে ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে। এরপর জলাশয়ে মিশ্রনটি ছিটিয়ে দিতে হবে। সমস্ত জীবানু ব্যবহারের পর জলাশয়ের জল ঘেঁটে দিতে হবে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
ব্যবহারের ক্ষেত্রে সময়ের কোনও বাধ্যবাধকতা নেই। ব্যবহারের ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে জলাশয়ের পরিবর্তন লক্ষ্য করতে পারবেন মৎস্যচাষীরা। এই প্রশিক্ষণ নেওয়ার ফলে খুশি কৃষকরা। আগামীদিনে এর প্রভাব কতটা পড়বে তার দিকে তাকিয়ে রয়েছেন সকলেই। নতুন এই জীবানু প্রয়োগের ব্যাপারটি নজর কেড়েছে সকলের।