রাজ্য সরকার এবং বীরভূম জেলা প্রশাসনের তরফ থেকে এই প্রকল্প বাস্তবায়িত করার জন্য প্রতিনিয়ত প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে। বিভিন্ন সরকারি প্যাকেজের মধ্য দিয়ে এলাকার বাসিন্দাদের থেকে জমি নেওয়ার কাজ চলছে দ্রুত গতিতে। বিরসা মুন্ডার জন্মজয়ন্তীতে সিউড়িতে এসে নতুন করে এই ডেউচা পাঁচামি কয়লা শিল্পের প্রসঙ্গ তুললেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম।
আরও পড়ুনঃ কেমন পরিবেশে জন্ম তাঁর, ঝাড়গ্রামে গিয়ে শৈশবে ফিরলেন মমতা
advertisement
কেনই বা এই ডেউচা পাঁচামি কয়লা শিল্পের প্রসঙ্গ উঠবে না, কারণ এখানে খনিজ সম্পদ হিসেবে মজুত রয়েছে ১২ হাজার মিলিয়ন মেট্রিক টন কয়লা। এই বিপুল পরিমাণ কয়লা উত্তোলনের সঙ্গে সঙ্গে যেমন জেলার অর্থনৈতিক পরিকাঠামো বদলে যাবে, ঠিক তেমনই বদলে যাবে রাজ্যের অর্থনৈতিক পরিকাঠামোও। রাজ্য এবং পার্শ্ববর্তী রাজ্যগুলিকে ৭০ বছর এই কয়লা সরবরাহ করা যাবে বলে জানা যাচ্ছে পিডিসিএল সূত্রে।
ডেউচা পাঁচামি কয়লা শিল্পের প্রসঙ্গ উঠতেই পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম জানান, "ক্ষতিপূরণের যে প্ল্যান দেওয়া হয়েছে তা ভারতবর্ষে কোথাও দেওয়া হয়নি। মানুষ খুব খুশি এবং মানুষ নিজে থেকে জমি দিচ্ছেন। এক আধ পারসেন্ট মানুষ যারা আমাদেরটা বুঝতে পারেননি তাদের বুঝিয়েই আমরা নেব। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নীতি অনুযায়ী চাকরি, থাকার জায়গা, এত গুণ টাকা ভারতবর্ষে কেউ কোনওদিন দেয়নি।"
Madhab Das