সকালে তাঁর মুখে গীতার সারকথা শোনা গিয়েছিল। ফিরহাদ হাকিম বলেছিলেন, তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা ফলের আশায় কাজ করেন না। বেলা যত গড়িয়েছে, ততই আরএ বেশি প্রত্যয়ী দেখিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অন্যতম সৈনিককে। তিনি বলেছেন, ''বিজেপি অনেকরকমভাবে তাদের দলের কর্মীদের চাঙ্গা রাখার চেষ্টা করেছিল। তাই জন্য বারবার ২০০-র বেশি সিট পাবে বলে দাবি করছিল। ওদের নেতারাও জানত ২০০ সিট পাওয়া ওদের পক্ষে অসম্ভব। আমরা কাজ করেছি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নের রাজনীতিতে মানুষ ভরসা রেখেছে।'' এদিন অবশ্য জয়ের ঘোষণার আগেই ফিরহাদ হাকিমের সমর্থনে রাস্তায় নেমেছেন তৃণমূলের সমর্থকরা। সোশ্যাল ডিস্টেন্সিং-এর দফারফা হয়েছে। যদিও এবার যে কোনওরকম বিজয় মিছিলের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে নির্বাচন কমিশন।
advertisement
হর্স ট্রেডিংয়ের কথা শোনা গিয়েছিল ভোটগণনার ২৪ ঘণ্টা আগেও। ভোট শেষে হর্স ট্রেডিং হতে পারে কি না তা নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল ফিরহাদকে। তিনি বলেছেন, ''মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আর তৃণমূল কংগ্রেসের আদর্শে যারা বিশ্বাসী তাদের কেনা-বেচা করা যাবে না। কিছু নেতা বিজেপিতে গিয়েছে আগেই। তবে সবাইকে তো আর আদর্শচ্যুত করা যাবে না।''