শব্দবাজিকে একেবারেই নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সবুজ বাজি তৈরি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সকলকে। এর জন্য একাধিক নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে। সেই নির্দেশিকা মানতে গিয়ে ছোট বাজি ব্যবসায়ীরা সমস্যায় পড়েছেন। অনেকের ব্যবসা লাটে উঠেছে।
আরও পড়ুন: শরীরের কাটা স্থানের রক্ত বন্ধই নয়! গাঁদাল পাতা খেলে কি হয় জানেন? বহু রোগে মুক্তি
advertisement
এই শিল্পের সঙ্গে দক্ষিণ ২৪ পরগনায় প্রায় ৬০ হাজার শ্রমিক এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত। এদের অধিকাংশই এবছর কর্মহীন হয়ে পড়েছেন। বাজি ব্যবসায়ীরা বিকল্প ব্যবস্থা হিসাবে ছোট বাজি প্রস্তুতকারকদের এক জায়গায় এনে একটি ক্লাস্টার তৈরির মাধ্যমে একত্রে কাজ করার প্রস্তাব রেখেছেন সরকারের কাছে।
লোকালয় থেকে দূরে ফাঁকা একটি জায়গায় এই শিল্পের কাজ চালিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তা না হলে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বজবজ-মহেশতলার বড় বাজির বাজার ভবিষ্যতে খুবই অসুবিধার সম্মুখীন হবে। পুলিশি নজরদারির মধ্যে প্রশাসনের সঙ্গে সহযোগিতা করে তাঁরা সকলেই এই শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে চাইছেন এখন।
নবাব মল্লিক