জানা গিয়েছে, ভোররাত সাড়ে তিনটে নাগাদ এই আগুন লাগার ঘটনা ঘটে। হাবড়া থানার পুলিশ কর্মীরাই প্রথম আগুন দেখতে পান। তাঁরাই খবর দেন দমকলে। খবর পেয়ে দমকলের দুটি ইঞ্জিন এসে প্রায় ঘণ্টা খানেকের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। কিন্তু ততক্ষণে দোকানের মধ্যে থাকা ফ্রিজ, কম্পিউটার, জেরক্স মেশিন সবকিছুই পুড়ে যায়।
আরও পড়ুন: ভোট দিতে বাড়ি ফিরছিলেন, মাঝ রাস্তায় উল্টে গেল পরিযায়ী শ্রমিক বোঝাই বাস! জখম বহু
advertisement
এদিকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আরও বড় বিপদ ঘটতে পারত। দোকানের সামনেই রাখা ছিল একটি বাজেয়াপ্ত করা লরি। সেটিতে আগুন ধরে গেলে চরম বিপত্তি ঘটত বলে অনুমান দমকল কর্মীদের। পাশে থাকা বেশ কয়েকটি দোকান সহ ক্ষতিগ্রস্ত হয় হাবড়া প্রেসক্লাবের একাংশও। দমকল অধিকারীকরা জানিয়েছেন, যেহেতু জেরক্সের এই দোকানের সঙ্গে একটি চায়ের দোকানও ছিল তাই চায়ের উনুন কিংবা শর্ট সার্কিট থেকেও এই আগুন লাগতে পারে। তবে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় কোনও হতাহতের খবর নেই। তবে ঠিক কী কারণে আগুন লাগল তা খতিয়ে দেখার চেষ্টা করছেন দমকল আধিকারিক থেকে হাবরা থানার পুলিশ আধিকারিকরা।
রুদ্রনারায়ণ রায়