খবর পেয়ে দমকলের দুটি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে এসে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। তবে গঙ্গা কাছে না থাকায় দমকলের ইঞ্জিনে জলের যোগানে ঘাটতি পড়ে। তবে দেখা যায় স্থানীয়বাসিন্দারাই তৎপরতার সঙ্গে বালতি করে জল নিয়ে এসে দমকলের ইঞ্জিনের ট্যাঙ্কে ভরে। এরপরে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। ঘটনায় রীতিমতো আতঙ্কিত হয়ে পড়েন কলেজছাত্রী-সহ এলাকাবাসীরাও। তবে কী কারণে আগুন লাগল তা খতিয়ে দেখছে দমকলের আধিকারিকরা।
advertisement
আরও পড়ুন : মুখ্যমন্ত্রীর সভা উপলক্ষে জিটি রোডে যান চলাচলে নিয়ন্ত্রণ, চলবে না টোটো, বাস থাকবে হাতে গোনা
স্থানীয় বাসিন্দা স্বপন কুন্ডু বলেন, " এই ঘটনায় সকলেই আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। তবে দমকল সময়মতো এসেছে। কিন্তু জলের ঘাটতি পড়ায় এলাকাবাসীদের তৎপরতায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।" কলেজমালিক শঙ্কর মন্ডল বলেন, " বিল্ডিং-এর চার তলায় বেশ কিছুটা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তবে ছাত্রীরা সকলেই সুরক্ষিত আছে। পুলিশ তদন্ত করছে।"
আরও পড়ুন : জীবনযুদ্ধের লড়াই! টোটো চালিয়েই সংসার চলে প্রাক্তন সিপিআইএম কাউন্সিলরের
অন্যদিকে সুতি থানার বাহাগলপুর এলাকায় ভয়াবহ আগুনে ভস্মীভূত পর পর দশটি বাড়ি। জানা যায় বাড়ির উপরে রাখা পাটকাঠি থেকে হঠাৎ করেই আগুন লেগে যায়। মুহুর্তের মধ্যে সেই আগুন আশেপাশের একাধিক বাড়িতে ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয় মানুষজন ঘটনাস্থলে এসে আগুন নেভানোর কাজে হাত লাগায়। খবর দেওয়া হয় দমকলে। যদিও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি। নিজেদের সর্বস্ব হারিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়ে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের সদস্যরা।স্থানীয় মানুষজন ঘটনাস্থলে এসে আগুন নেভানোর কাজে হাত লাগায়। খবর দেওয়া হয় দমকলে। যদিও ক্ষয়ক্ষতির পরিমান এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি। নিজেদের সর্বস্ব হারিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়ে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের সদস্যরা।