এদিকে হোটেলে আগুন লাগায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েন হোটেলের অন্যান্য বোর্ডার-রা। ভয়ে চিৎকার-চেঁচামেচি, হুড়োহুড়ি শুরু হয় হোটেলজুড়ে। জানা যায়, হোটেলের প্রায় প্রত্যেকটি রুমেই পর্যটক ছিলেন। তবে, আগুন লাগার ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কোনও হতাহতের খবর নেই।
মে মাসের শেষেই আগুন লেগেছিল দিঘা মোহনার মাছের গোডাউন-সহ আশপাশের একাধিক স্টলে। দীর্ঘদিন ধরে মাছের থার্মোকলের বাক্স এবং নানা জিনিস পত্র দিয়ে পুকুর ভরাটের চেষ্টা চলছিল। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মজুত থাকা থার্মোকলেই প্রথমে আগুন লাগে। সেখান থেকেই আগুন ছড়িয়ে পড়ে গোডাউন ও আশপাশের একাধিক দোকানে। জানা গিয়েছে, স্থানীয় এক ব্যক্তিই নাকি থার্মোকলে আগুন লাগায়। পুলিশ তাকে আটক করে থানায় নিয়ে গিয়ে জিজ্ঞাসাবা করছেন। প্রথমে স্থানীয় মানুষজন এবং পরে দমকলের ইঞ্জিন এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসেও নিউ দিঘার একটি হোটেলে বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
advertisement
SUJIT BHOUMIK