তিন চাকার সাইকেল পারাপার হয়েছে ছয় টাকা, পাঁচ টাকা মানুষের ভাড়া হয়েছে, ১০ টাকা ১৫ টাকার গাড়ি, চারচাকা গাড়ি হয়েছে ৩০ টাকা অর্থাৎ সম্পূর্ণ দ্বিগুণ। বর্তমান নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী হোক কিংবা ব্যবহার্য সাধারণ জিনিসপত্র, এমনকি বিদ্যুৎ বিল থেকে শুরু করে জীবনদায়ী ঔষধ সবেতেই লাগামছাড়া ক্রমবর্ধমান দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির ফলে প্রাণ ওষ্ঠাগত সাধারণ মানুষের। আর তার মধ্যে একেবারে হঠাৎ গুরুত্বপূর্ণ জলপথ পরিবহন ভাড়া এত পরিমাণ বৃদ্ধির ফলে তারা হতাশ বলে অভিযোগ তাদের।
advertisement
আরও পড়ুন: হর্ন বাজিয়ে ছুটে আসছে টোটো! চাকদহের অলিতে গলিতে তারপরই যা ঘটছে…
এদিন সকালে নিত্যযাত্রী এবং জলপথ পেরিয়ে দৈনন্দিন কাজকর্ম করতে যাওয়া ছোটখাটো ব্যবসায়ী, রোগীর পরিবার, স্কুল কলেজে পড়া ছেলেমেয়েদের অভিভাবকরা মালিকপক্ষের সঙ্গে কথা বলতে চায়, কিন্তু তিনি কোনভাবেই বিষয়েরটি আমল দিতে চাননি। এমনকি সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলতেও নারাজ। এ বিষয়ে মানুষের ধৈর্যচ্যুতি ঘটে, ছোটখাটো হলেও ঘাটের সাইনবোর্ড বা ভাড়া বৃদ্ধির চার্ট ভাঙচুর কিংবা ছিঁড়ে ফেলা, এ ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে বলেও সূত্রের খবর।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এরপরই পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে আসে নাদনঘাট থানার পুলিশ। বর্তমানে পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে তবে সাধারণ নিত্যযাত্রীকে পুলিশের পরামর্শ তারা এই বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন সরকারি আধিকারিক জল পরিবহন দফতর এবং জনপ্রতিনিধিদের কাছে লিখিতভাবে জমা দেওয়ার।
মৈনাক দেবনাথ






