পুলিশ সূত্রে জানা গেছে মঙ্গলবার বিকালে আচমকাই ওই শিশু কন্যার অচেতন দেহ নিয়ে তনু সেন রায়গঞ্জ মেডিকেল কলেজের জরুরি বিভাগে যায়৷ হাসপাতালের চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করে। তনু তার কন্যা সন্তানের মৃতদেহ নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছিল তখন চিকিৎসকরা ও মেডিকেলের কর্মীরা বাধা দেন। কর্তব্যরত পুলিশ পরিস্থিতি সামাল দেয়।
advertisement
ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছয় রায়গঞ্জ থানার পুলিশ। তারা ঘটনার তদন্ত শুরু করেন। পুলিশ সুত্রে জানা গেছে কিছু সময় জিজ্ঞাসাবাদের পরেই ভেঙে পড়ে ওই শিশু কন্যার ভেঙে পড়েন। তিনি স্বীকার করেন তিনিই তার শিশু কন্যাকে শ্বাসরোধ করে খুন করেন। তার পরিকল্পনা ছিল নিজের কন্যা সন্তানকে খুন করে সেও আত্মঘাতী হবে।
এই খুনের কারণ হিসাবে ওই ব্যবসায়ী পুলিশকে জানিয়েছেন কিছুদিন থেকেই তার মনে হচ্ছিল সে মরে গেলে তার প্রিয় শিশু কন্যাকে কেউ সঠিক ভাবে দেখভাল করবে না, সেই ভয় থেকেই তিনি তার শিশু কন্যাকে খুন করেছে৷
তদন্তের স্বার্থে পুলিশের তরফে এর থেকে বেশি তথ্য জানানো হয়নি।রায়গঞ্জ পুলিশ জেলার পুলিশ সুপার মহাম্মদ সানা আখতার জানিয়েছেন ওই ব্যক্তি নিজের শিশু কন্যাকে খুনের কথা পুলিশের কাছে স্বীকার করেছে। আমরা তাকে ইতিমধ্যেই আটক করেছি। ঘটনার সব রকম দিক থেকে তদন্ত করা হচ্ছে।
Mukta Sarkar